হৃদয়
আর হৃৎপিন্ড এক জিনিস নয়। বুকের
ভেতর যে যন্ত্রটি আপনার সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে চলেছে সেটিই হৃৎপিণ্ড।
আর হৃদয় আপনার চিত্ত।
তাই হার্ট ডিজিজ বলতে
শুধুমাত্র হৃৎপিন্ডের রোগকেই বোঝায় না। হৃদরোগের জন্য মানসিক স্বাস্থ্যও দায়ী। অতিরিক্ত মানসিক চাপ, উচ্চ রক্তচাপ আর ডায়াবেটিসের ফলে
হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় বহুগুণ।
সুস্থতার
জন্য দরকার সঠিক জীবনদৃষ্টি আর সচেতনতা। খাবার ও জীবনযাপনে সচেতন হলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমানো
সম্ভব!
১. প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি
খান। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে।
২.
মাছের ডিম, মগজ, পনির, ডিমের কুসুম, মাখন যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন।
৩.
যদি প্রয়োজন না হয় পাতে বাড়তি লবণ নেওয়ার প্রয়োজন নেই।
৪.
দুধ খাবেন। কিন্তু
ননি তোলা দুধ ও দই খান।
৫.
বেশি বেশি মাছ খান। মাছের
তেলে আছে ‘ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড’।
৬.
লাল মাংস না খাওয়াই ভালো।
৭.
কখনোই মুরগির চামড়া খাবেন না।
৮.
শালগম, সয়াবিন, শুকনা শিমের বিচি ও মটরশুঁটি বেশি খাবেন।
৯.
ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার যেমন লেবু, আমলকী, কাঁচামরিচ, পেয়ারা বেশি খাবেন।
১০.
টিনজাত বা প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
১১.
টাটকা খাবার খান।
১২.
দেহের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
১৩.
যতটুকু সম্ভব হাসুন।
১৪.
দুশ্চিন্তা উত্তেজনা নয়।
১৫.
সবার সঙ্গে গল্প করুন।
১৬.
গান গাইতে পারেন মনের আনন্দে।
১৭.
মজার বই পড়ুন।
১৮.
শারীরিক পরিশ্রম করুন।
১৯.
নিয়মিত ব্যায়ম করুন।
২০.
ধূমপান বর্জন করুন।
আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।
১. প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি
খান। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে।
0 comments:
Post a Comment