Surprising Benefits of Exercise

Physical Exercise Is Going To Boost Your Cardiovascular Health.

Keeping Smile!

When someone is rude, keep a smile on your face. When you stay on the right road and keep your joy, you take away their power.

Yoga postures to relieve menstrual cramps

Many women suffer abdominal cramps during their menstrual cycles. At times, the cramps are combined with shooting or burning sensations in the lower abdomen. Nausea is also common during periods in females.

Health Benefits of Running

The health benefits of running include weight loss, a youthful appearance, prevention of muscle and bone loss, growth hormone enhancement, the prevention of stroke, diabetes, and hypertension. It also lowers high cholesterol level, improves blood clotting, boosts the immune system, reduces stress, and enhances mood.

Showing posts with label শিশুর স্বাস্থ্য. Show all posts
Showing posts with label শিশুর স্বাস্থ্য. Show all posts

Tuesday, April 18, 2017

বুকের দুধ কম হওয়ার কারন জেনে নিন !

বুকের দুধ খাওয়াতে বললেই মা-দের একটাই অভিযোগ, বুকে দুধ নাই, দুধ পায় না। আসুন আজ জেনে নেই কি কি কারনে বুকে দুধ কমে যেতে পারে কিংবা তৈরি না হতে পারে।



১। মা যদি অপুষ্টিতে ভোগে। আমাদের দেশে গর্ভবতী মায়েদের খাবার নিয়ে নানান রকম কুসংস্কার আছে। গর্ভাবস্থায় ও দুগ্ধদানকালে মাকে পুষ্টিকর খাবার, একটু বেশি খাবার দিতে হবে।

২। বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে মায়ের অনিচ্ছা। বাচ্চা বুকের দুধ টানলে সেই উত্তেজনা মায়ের শরীরে দুধ তৈরির প্রক্রিয়া চালু করে দেয়। বুকের দুধ তৈরির ব্যাপারে মাকে অবশ্যই আত্মবিশ্বাসী হতে হবে।

৩। সঠিক পদ্বতি এবং অবস্থানে বাচ্চাকে না খাওয়ালে। নির্দিষ্ট পদ্বতি এবং অবস্থানে বাচ্চাখাওয়ার সময় আরাম ও সচ্ছন্দবোধ করে।উল্টাপাল্টা হলে বাচ্চা খেতে পারে না এবং স্তনেব্যাথা, স্তন ফেটে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা হয়।

৪। উদ্বেগ বা পারিবারিক অশান্তি। দুশ্চিন্তা,ভয়ভীতি এবং কুসংস্কার। মায়ের ঘুম ঠিক মত নাহওয়া।

৫। ফিডারে করে খাওয়ালে কিংবা চুষনি চুষতে দিলে।নিপল কফিউসন হবে।

৬। কৌটার দুধ (ফর্মুলা) খাওয়ালে। কৌটার দুধ বুকের দুধের চেয়ে বেশি মিষ্টি, তাই বুকের দুধ আর টানবেনা। মিষ্টি পেলে কি আর কেউ তিতা খায়!

৭। মায়ের বড় কোন অসুখ এবং কিছু কিছু ওষুধের কারনে বুকের দুধ কমে যেতে পারে।

৮। মায়ের বুকে দুধ তৈরি হওয়া একটা ‘ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাই সিস্টেম’ অনুসরণ করে। অর্থাৎ শিশু যত দুধ টানবে, তত মায়ের মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি উদ্দীপ্ত হয়ে বেশি বেশি প্রলেকটিন হরমোন তৈরি করবে। তত বেশি দুধ উৎপাদিত হবে। বুকের দুধ তৈরির একমাত্র উদ্দীপক বা স্টিমুলাস হলো শিশুর দুধ টানা। তাই যে মায়েরা একেবারে শুরু থেকেই বারবার দুধ দেননি, তাঁদের এই উৎপাদনপ্রক্রিয়া ব্যাহত হয়।

৯। বুকের দুধ খাওয়ানোর ভুল পদ্ধতিও দুধ তৈরির প্রক্রিয়াকে বাধা দেয়। বিশেষ করে নতুন মায়েরা এই সমস্যায় ভোগেন। দুধ খাওয়ানোর সময় শিশুর মাথা ও কাঁধ সমান্তরালে থাকবে, বাঁকা হবে না, দুধের বোঁটার চারপাশে এক ইঞ্চি পর্যন্ত পুরোটা শিশুর মুখের ভেতর ঢুকিয়ে দিতে হবে।

১০। অনেক সময় মা ভাবেন যে দুধ কম হচ্ছে, কিন্তু আসলে তা ঠিক নয়। লক্ষ রাখুন, শিশু সপ্রতিভ আছে কি না, ওজন বাড়ছে কি না। নবজাতক শিশু দিনে সাত-আটবার প্রস্রাব করে এবং দুই-তিনবার মলত্যাগ করে। দুধ খাওয়ার সময় খেয়াল করুন দুধ গিলে ফেলার শব্দ হচ্ছে কি না বা ঠোঁটের কোণে মুখের ভেতর দুধ দেখা যাচ্ছে কি না। অনেক সময় শিশু দীর্ঘক্ষণ ঘুমিয়ে থাকে, এই সময়ও তাকে দুধ দিতে হবে। প্রয়োজনে কানের পেছনে বা পায়ের নিচে সুড়সুড়ি দিয়ে জাগাতে হবে। যথেষ্ট দুধ তৈরি করতে হলে দিনে অন্তত আট থেকে ১০ বার (দিনের বেলা দুই ঘণ্টা পরপর ও রাতে ৪ ঘণ্টা পরপর) দুধ দিতে হবে।


[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Sunday, December 15, 2013

মাতৃদুগ্ধের সুবিধা সমুহঃ

শিশুকে মাতৃদুগ্ধ দেওয়ার কারণে শুধু যে শিশুই লাভবান হয় তা নয় এর ফলে মায়ের স্বাস্থ্যও উপকৃত হয়। 


আসুন তাহলে একবার সংক্ষেপ জেনে নেই মা ও শিশুর জন্য মাতৃদুগ্ধের সুবিধাগুলো সম্পর্কেঃ-

১) মাতৃদুগ্ধ একটি সম্পূর্ণ শিশু খাদ্য।
২) সহজ পরিপাক ও শোষণে অনন্য।
৩) এটি শিশুর দেহের বিভিন্ন ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৪) মস্তিষ্ক ও বুদ্ধিবৃত্তির সঠিক বিকাশ ঘটায়।
৫) মা ও শিশুর বন্ধন দৃঢ় করে।
৬) শিশু জন্মের কারণে মায়ের জরায়ুতে যে পরিবর্তন আসে সেটি স্বাভাবিক শরীরি প্রক্রিয়াতেই আবার গর্ভধারণের পূর্বের অবস্থায় ফিরে যায়। বুকের দুধ খাওয়ালে এই প্রক্রিয়াটি ত্বরান্বিত হয়।
৭) শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ালে তা প্রাকৃতিকভাবেই জন্ম বিরতি কারকের কাজ করে
৮) স্তন ও ডিম্বাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
৯) এমনকি বাড়তি ওজন ঝরিয়ে ফেলতেও সহায়তা করে।
১০) অন্য যেকোনো শিশু খাদ্যের তুলনায় মায়ের দুধ সহজলভ্য।

আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।

Thursday, October 24, 2013

শিশুদের ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করবেন যেভাবে


আপনি কি জানেন, কেবল মাত্র ভারতে প্রতিবছর ডায়াবেটিসের কারণে ১২,০০০ শিশুর মৃত্যু হয়! এই নীরব ঘাতক প্রতি ১০ সেকেন্ডে প্রাণ হরণ করছে একজন মানুষের নবজাতক থেকে শুরু করে যেকোনো বয়সের শিশুর ডায়াবেটিস হতে পারে শিশুকে ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজন কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ সচেতনতা

শিশুদেরকে দুই ধরণের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে দেখা যায় টাইপ-১ ডায়াবেটিস ও টাইপ-২ ডায়াবেটিস

টাইপ-১ ডায়াবেটিসে  অগ্ন্যাশয়ের যে কোষগুলো ইনসুলিন তৈরি করে সেগুলো ধ্বংস হয়ে যায় পরিণতিতে ইনসুলিন লক্ষণ হয় অতি সামান্য, অনেক সময় হয়ই না বেঁচে থাকার জন্য এসব রোগীকে অবশ্যই নিতে হয় ইনসুলিন ইনজেকশন অথবা ইনসুলিন পাম্প আজকাল শ্বাসের মাধ্যমে ইনসুলিন গ্রহণের চেষ্টা চলছে| এ ধরনের ডায়াবেটিসের অন্য নাম তরুণ-বহুমূত্র’, বেশি হয় শিশু ও কম বয়সীদের টাইপ-১ ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে শিশুই বেশি তাদেরকে ইনসুলিন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হয়
টাইপ-২ ডায়াবেটিসের  মূলে রয়েছে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স’| যাদের টাইপ-২ ডায়াবেটিস হয় তাদের যে সামান্য ইনসুলিন উৎপন্ন হয়, সেই ইনসুলিন শরীরে ব্যবহার করতে ব্যর্থ হয় একে মোকাবিলা করার প্রথম ধাপ হলো ঠিকমতো খাওয়া ও ব্যায়াম করা এবং নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করা| আবার অনেক সময় এর জন্য প্রয়োজন হয় মুখে খাবার ওষুধ, এমনকি ইনসুলিন ইনজেকশনও নিতে হয় বিশ্বজুড়ে যে ২৪৮ মিলিয়ন ডায়াবেটিসের রোগী রয়েছে তাদের ৯০ শতাংশের বেশি হলো টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত

শিশুরও টাইপ-২ ডায়াবেটিস  হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, যদি শিশু অতিরিক্ত ওজনের হয় যেসকল শিশু শারীরিক পরিশ্রম নেই এমন খেলা খেলে, যারা বেশী সময় বসে বসে টিভি দেখে বা ভিডিও গেম খেলে তাঁদেরও টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে এছাড়া যেসকল শিশুর পারিবারিক সদস্যদের যেমন পিতা, মাতা অথবা অন্য কারও টাইপ-২ ডায়াবেটিস  রয়েছে তারাও টাইপ-২ ডায়াবেটিস  ঝুঁকিতে থাকে
বর্তমান যুগে বেশীরভাগ শিশু বাইরে খেলাধুলার থেকে ঘরে বসে টিভি দেখে অথবা ভিডিও গেম খেলে কিংবা চিপসের প্যাকেট হাতে সময় কাটাতে বেশী স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে স্বাস্থ্যকর ঘরে বানানো খাবার এখন শিশুরা খেতে চায়না, ঘরের খাবারের বদলে তারা এখন ফাস্ট ফুড বার্গার, পিজা, এসবে বেশী স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে বর্তমানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ যোগ্য, আধুনিক শিশুদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থায় ভয়াবহ ভাবে চাপ তৈরি করা হচ্ছে ফলে তারা বাইরের শরীরচর্চা বিষয়ক খেলা ধুলায় সময় দিতে পারছেনা অথবা খুব সামান্য সময় তারা খেলার জন্য পাচ্ছে এসব কারণে বর্তমানে শিশুরা ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে রয়েছে
শিশুর ডায়াবেটিস হওয়ার লক্ষন সমূহঃ আপনার শিশুর ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা বুঝতে হলে শিশুর যেসকল বিষয়ের প্রতি চোখ রাখবেন তা হচ্ছে, শিশু ঘন ঘন মূত্র ত্যাগ করছে, ঘন ঘন শিশুর পানির তৃষ্ণা পাচ্ছে, শিশুর খাবার গ্রহণের প্রবণতা বেড়ে গেলে, রাতের বেলায় শিশুর বহুমূত্র হলে, শিশুর ঘাড় ও বগলের নিচে কালো দাগ দেখা দিলে, শিশুর ঝাপসা দৃষ্টি হলে, এবং স্কুলে অমনোযোগী হলে বা অলস ভাব দেখালে
আপনার যা করণীয়ঃ আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনার শিশু যেন বয়সের তুলনায় অতিরিক্ত ওজনের না হয় আপনাকে অবশ্যই শিশুর খেলাধুলার প্রতি যত্ন দিতে হবে, শিশুকে খেলাধুলার প্রতি আগ্রহী করে তুলুন শিশুকে ফাস্ট ফুড খাওয়াবেন না শিশুকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে আগ্রহী করে তুলুন শিশু কখন খাবে কখন খাবেনা সে বিষয়ে একটি তালিকা তৈরি করুন
শিশুরা যে কোন বয়সে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হতে পারে, আসুন, ডায়াবেটিসের ছোবল থেকে শিশুদের রক্ষা করি


Saturday, October 19, 2013

বাচ্চাদের খাবারের অরুচি দূর করার উপায়

পৃথিবীর সকল বাবামার এক অভিন্ন স্বপ্ন হল,নিজের সন্তান সুখ থাক আর আনন্দের সংগে বড় হয়ে উঠুক।কিন্তু বাচ্চারা প্রায়শ:ই বিনাকারনে খেতে চায় না।কয়েক মাস থেকে স্কুলবয়সী ছেলৈমেয়ে পর্য্ন্ত সব বাচ্চাদের এমন অবস্থা হতে পারে যে,খাবারের সময়ে বাচ্চারা এদিকে ওদিকে দৌড়াঁয়,তরুন বাবামা বা দাদাদাদি,নানানানি পেছন পেছন ছোটেন খাওয়ানোর জন্যে,বাচ্চা ছাড়া পরিবারের সবাই অত্যন্ত চিন্তিত হন,তাদের আদুরে শিশুটির কি হয়েছে?

পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া আর নির্দিষ্ট সময়ে দিনে তিনবার ভোজ খাওয়া বাচ্চাদের সুষ্থভাবে বড় হয়ে ওঠার ভিত্তি।কিন্তু প্রায় সব বাচ্চা দুপুর আর রাতের খাবারের আগে মিষ্টি,কেক,বিসকুট,আইসক্রীম ইত্যাদি খাবারের জিনিস খেতে পছন্দ করে,এই কারণে ভোজের সময় তারা খেতে চায় না,সুস্বাদু তরকারি ও খাবার থাকলেও তাদের আহারে রুচি নেই।দীর্ঘকাল ধরে আহারের এই অবস্থা বাচ্চাদের শরির আর ধীশক্তির উন্নয়নে প্রভাব বিস্তার করবে।সাধারনত পেট ভরার পর মানুষের শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যাওয়ায় খাবার ইচ্ছে কমে যায়।বাচ্চারা বেশি মিশ্টি খাওয়ার পর শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যায় বলে ভোজের সময় আর খেতে ইচ্ছে করে না।তাছাড়া চর্বি বেশি এমন জিনিস পাকস্থলীতে বেশি সময় লেগে থাক বলে চর্বি-যুক্ত খাবার খেলে স্বাভাবিক খিতে লঅগে না।এই কারনে চর্বি বেশি বা সুগার বেশি এমন খাবার কম খাওয়া উচিত।তাছাড়া কোনো করে।এই অভ্যাস বাচ্চাদের সু-স্বাস্থ্যের অনুকূল নয়।

অন্যদের বাচ্চারা বেশি খায়,নিজের বাচ্চা কম খায় দেখে কোনো কোনো অভিভাবক নিজেদের বাচ্চাকে বেশি খাওয়ানোর জন্যে আপ্রনন চেষ্টা করেন।আসলে প্রতিটি বাচ্চা কত খায় তা সেই বাচ্চার শরিরের বৃস্ধি অনুসারে নির্ধারিত হয়।বিভিন্ন বয়সের বাচ্চাদের খাবারের চাহিদাও বিভিন্ন হবেই,এবং প্রতিধি বাচ্চার হজম ওগ্রহনের শক্তিও ভিন্ন,তাই অন্ধভাবে অন্যান্য বাচ্চার সংগে নিজের বাচ্চার তুলনা করা উচিত নয়।তাছাড়া বাচ্চাদের শারীরিক বৃস্ধিতে বংশগত কারন,লিঙ্গ প্রভূতি উপাদানের প্রভাব থাকতে পারে।এই কারন বাচ্চাদের মধ্যেকার পার্থক্য বেশি।যে বাবামা লস্বা তাদের বাচ্চা আর বাবামা খাটো তাদের বাচ্চার মধ্যে পার্থক্য বেশি হতে পারে তাই ব্যক্তিগত কারন বিবেচনা করতে হবে।

তবে যদি বাচ্চারা খেতে না চায়,তাহলে কি করতে হবে বাবামাদেরকে সর্বপ্রথমে বাবামা বা দাদাদাদি নানানানিদের বাচ্চাদেরকে খাওয়ার উত্সাহ দেয়ার প্রচেষ্টা করতে হবে,প্রতারনা বা গালাগালি ও মারমারি নয়।বাচ্চাদেরকে জানিয়ে দেয়া উচিত যে,বড় বা লুমা হতে চাইলে নানা ধরনের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।তাছাড়া অভিবারকদের খাদ্যের প্রশংসা করতে হবে,এবং যে টা বাচ্চাকে খাওয়াবেন,সর্বপ্রথমে নিজেকে সেটি খেতে হয়,যাতে বাচ্চারা অন্যকে খেতে দেখার সময়ে খাদ্যটি খেতে পন্ছদ করবে।তরুন বাবামারা যদি আপনাদের বাচ্চাদের আহারে অরুচী হয় তাহলে আপনাদের কি করতে হবে?আপনাদের একটি কৌশাল বলে দিচ্ছি।হাতে কলম নিয়ে লিখে নিন।গাজর পাঁচশ গ্রাম আর মধু ২৫০ মিঃলিঃ গাজরের ছাল ফেলে দিন,পরিস্কার করে টুকরো করুন,হাঁড়তে এবং উপযুক্ত পরিমান পানিতে সিষ্ধ করুন।পানি প্রায় শুকিয়ে যাওয়ার সময়ে মধু ঢেলে দিন।জ্বাল কমিয়ে পাঁচ থেকে দশ মিনিট তাপ দিন,আগুন বন্ধ শুকিয়ে নিন।ভাত খাওয়ার আগে বা পরে তিন থেকর পাঁচ টুকরো গাজর বাচ্চাকে খেতে দিন।

অনুগ্রহ করে তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ দিন।