পৃথিবীর সকল বাবামার এক অভিন্ন স্বপ্ন হল,নিজের সন্তান সুখ থাক আর আনন্দের সংগে বড় হয়ে উঠুক।কিন্তু বাচ্চারা প্রায়শ:ই বিনাকারনে খেতে চায় না।কয়েক মাস থেকে স্কুলবয়সী ছেলৈমেয়ে পর্য্ন্ত সব বাচ্চাদের এমন অবস্থা হতে পারে যে,খাবারের সময়ে বাচ্চারা এদিকে ওদিকে দৌড়াঁয়,তরুন বাবামা বা দাদাদাদি,নানানানি পেছন পেছন ছোটেন খাওয়ানোর জন্যে,বাচ্চা ছাড়া পরিবারের সবাই অত্যন্ত চিন্তিত হন,তাদের আদুরে শিশুটির কি হয়েছে?
পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া আর নির্দিষ্ট সময়ে দিনে তিনবার ভোজ খাওয়া বাচ্চাদের সুষ্থভাবে বড় হয়ে ওঠার ভিত্তি।কিন্তু প্রায় সব বাচ্চা দুপুর আর রাতের খাবারের আগে মিষ্টি,কেক,বিসকুট,আইসক্রীম ইত্যাদি খাবারের জিনিস খেতে পছন্দ করে,এই কারণে ভোজের সময় তারা খেতে চায় না,সুস্বাদু তরকারি ও খাবার থাকলেও তাদের আহারে রুচি নেই।দীর্ঘকাল ধরে আহারের এই অবস্থা বাচ্চাদের শরির আর ধীশক্তির উন্নয়নে প্রভাব বিস্তার করবে।সাধারনত পেট ভরার পর মানুষের শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যাওয়ায় খাবার ইচ্ছে কমে যায়।বাচ্চারা বেশি মিশ্টি খাওয়ার পর শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যায় বলে ভোজের সময় আর খেতে ইচ্ছে করে না।তাছাড়া চর্বি বেশি এমন জিনিস পাকস্থলীতে বেশি সময় লেগে থাক বলে চর্বি-যুক্ত খাবার খেলে স্বাভাবিক খিতে লঅগে না।এই কারনে চর্বি বেশি বা সুগার বেশি এমন খাবার কম খাওয়া উচিত।তাছাড়া কোনো করে।এই অভ্যাস বাচ্চাদের সু-স্বাস্থ্যের অনুকূল নয়।
অন্যদের বাচ্চারা বেশি খায়,নিজের বাচ্চা কম খায় দেখে কোনো কোনো অভিভাবক নিজেদের বাচ্চাকে বেশি খাওয়ানোর জন্যে আপ্রনন চেষ্টা করেন।আসলে প্রতিটি বাচ্চা কত খায় তা সেই বাচ্চার শরিরের বৃস্ধি অনুসারে নির্ধারিত হয়।বিভিন্ন বয়সের বাচ্চাদের খাবারের চাহিদাও বিভিন্ন হবেই,এবং প্রতিধি বাচ্চার হজম ওগ্রহনের শক্তিও ভিন্ন,তাই অন্ধভাবে অন্যান্য বাচ্চার সংগে নিজের বাচ্চার তুলনা করা উচিত নয়।তাছাড়া বাচ্চাদের শারীরিক বৃস্ধিতে বংশগত কারন,লিঙ্গ প্রভূতি উপাদানের প্রভাব থাকতে পারে।এই কারন বাচ্চাদের মধ্যেকার পার্থক্য বেশি।যে বাবামা লস্বা তাদের বাচ্চা আর বাবামা খাটো তাদের বাচ্চার মধ্যে পার্থক্য বেশি হতে পারে তাই ব্যক্তিগত কারন বিবেচনা করতে হবে।
তবে যদি বাচ্চারা খেতে না চায়,তাহলে কি করতে হবে বাবামাদেরকে সর্বপ্রথমে বাবামা বা দাদাদাদি নানানানিদের বাচ্চাদেরকে খাওয়ার উত্সাহ দেয়ার প্রচেষ্টা করতে হবে,প্রতারনা বা গালাগালি ও মারমারি নয়।বাচ্চাদেরকে জানিয়ে দেয়া উচিত যে,বড় বা লুমা হতে চাইলে নানা ধরনের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।তাছাড়া অভিবারকদের খাদ্যের প্রশংসা করতে হবে,এবং যে টা বাচ্চাকে খাওয়াবেন,সর্বপ্রথমে নিজেকে সেটি খেতে হয়,যাতে বাচ্চারা অন্যকে খেতে দেখার সময়ে খাদ্যটি খেতে পন্ছদ করবে।তরুন বাবামারা যদি আপনাদের বাচ্চাদের আহারে অরুচী হয় তাহলে আপনাদের কি করতে হবে?আপনাদের একটি কৌশাল বলে দিচ্ছি।হাতে কলম নিয়ে লিখে নিন।গাজর পাঁচশ গ্রাম আর মধু ২৫০ মিঃলিঃ গাজরের ছাল ফেলে দিন,পরিস্কার করে টুকরো করুন,হাঁড়তে এবং উপযুক্ত পরিমান পানিতে সিষ্ধ করুন।পানি প্রায় শুকিয়ে যাওয়ার সময়ে মধু ঢেলে দিন।জ্বাল কমিয়ে পাঁচ থেকে দশ মিনিট তাপ দিন,আগুন বন্ধ শুকিয়ে নিন।ভাত খাওয়ার আগে বা পরে তিন থেকর পাঁচ টুকরো গাজর বাচ্চাকে খেতে দিন।
অনুগ্রহ করে তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ দিন।
পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া আর নির্দিষ্ট সময়ে দিনে তিনবার ভোজ খাওয়া বাচ্চাদের সুষ্থভাবে বড় হয়ে ওঠার ভিত্তি।কিন্তু প্রায় সব বাচ্চা দুপুর আর রাতের খাবারের আগে মিষ্টি,কেক,বিসকুট,আইসক্রীম ইত্যাদি খাবারের জিনিস খেতে পছন্দ করে,এই কারণে ভোজের সময় তারা খেতে চায় না,সুস্বাদু তরকারি ও খাবার থাকলেও তাদের আহারে রুচি নেই।দীর্ঘকাল ধরে আহারের এই অবস্থা বাচ্চাদের শরির আর ধীশক্তির উন্নয়নে প্রভাব বিস্তার করবে।সাধারনত পেট ভরার পর মানুষের শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যাওয়ায় খাবার ইচ্ছে কমে যায়।বাচ্চারা বেশি মিশ্টি খাওয়ার পর শরিরের রক্তে গ্লুকোজ বেড়ে যায় বলে ভোজের সময় আর খেতে ইচ্ছে করে না।তাছাড়া চর্বি বেশি এমন জিনিস পাকস্থলীতে বেশি সময় লেগে থাক বলে চর্বি-যুক্ত খাবার খেলে স্বাভাবিক খিতে লঅগে না।এই কারনে চর্বি বেশি বা সুগার বেশি এমন খাবার কম খাওয়া উচিত।তাছাড়া কোনো করে।এই অভ্যাস বাচ্চাদের সু-স্বাস্থ্যের অনুকূল নয়।
অন্যদের বাচ্চারা বেশি খায়,নিজের বাচ্চা কম খায় দেখে কোনো কোনো অভিভাবক নিজেদের বাচ্চাকে বেশি খাওয়ানোর জন্যে আপ্রনন চেষ্টা করেন।আসলে প্রতিটি বাচ্চা কত খায় তা সেই বাচ্চার শরিরের বৃস্ধি অনুসারে নির্ধারিত হয়।বিভিন্ন বয়সের বাচ্চাদের খাবারের চাহিদাও বিভিন্ন হবেই,এবং প্রতিধি বাচ্চার হজম ওগ্রহনের শক্তিও ভিন্ন,তাই অন্ধভাবে অন্যান্য বাচ্চার সংগে নিজের বাচ্চার তুলনা করা উচিত নয়।তাছাড়া বাচ্চাদের শারীরিক বৃস্ধিতে বংশগত কারন,লিঙ্গ প্রভূতি উপাদানের প্রভাব থাকতে পারে।এই কারন বাচ্চাদের মধ্যেকার পার্থক্য বেশি।যে বাবামা লস্বা তাদের বাচ্চা আর বাবামা খাটো তাদের বাচ্চার মধ্যে পার্থক্য বেশি হতে পারে তাই ব্যক্তিগত কারন বিবেচনা করতে হবে।
তবে যদি বাচ্চারা খেতে না চায়,তাহলে কি করতে হবে বাবামাদেরকে সর্বপ্রথমে বাবামা বা দাদাদাদি নানানানিদের বাচ্চাদেরকে খাওয়ার উত্সাহ দেয়ার প্রচেষ্টা করতে হবে,প্রতারনা বা গালাগালি ও মারমারি নয়।বাচ্চাদেরকে জানিয়ে দেয়া উচিত যে,বড় বা লুমা হতে চাইলে নানা ধরনের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে।তাছাড়া অভিবারকদের খাদ্যের প্রশংসা করতে হবে,এবং যে টা বাচ্চাকে খাওয়াবেন,সর্বপ্রথমে নিজেকে সেটি খেতে হয়,যাতে বাচ্চারা অন্যকে খেতে দেখার সময়ে খাদ্যটি খেতে পন্ছদ করবে।তরুন বাবামারা যদি আপনাদের বাচ্চাদের আহারে অরুচী হয় তাহলে আপনাদের কি করতে হবে?আপনাদের একটি কৌশাল বলে দিচ্ছি।হাতে কলম নিয়ে লিখে নিন।গাজর পাঁচশ গ্রাম আর মধু ২৫০ মিঃলিঃ গাজরের ছাল ফেলে দিন,পরিস্কার করে টুকরো করুন,হাঁড়তে এবং উপযুক্ত পরিমান পানিতে সিষ্ধ করুন।পানি প্রায় শুকিয়ে যাওয়ার সময়ে মধু ঢেলে দিন।জ্বাল কমিয়ে পাঁচ থেকে দশ মিনিট তাপ দিন,আগুন বন্ধ শুকিয়ে নিন।ভাত খাওয়ার আগে বা পরে তিন থেকর পাঁচ টুকরো গাজর বাচ্চাকে খেতে দিন।
অনুগ্রহ করে তথ্যটি শেয়ার করে সবাইকে দেখার সুযোগ দিন।
0 comments:
Post a Comment