আফ্রিকার একটি নদীর নামে সর্বপ্রথম বাদুর প্রাণী থেকে ছড়িয়ে পড়া মরণঘাতী ‘’ইবোলা ভাইরাস’’ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে সারা আফ্রিকায়।
ইতিমধ্যে জাতিসংঘ জরূরী অবস্থা জারি করেছে।
ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে, এই রোগের কোন প্রতিষেধক আজতক পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি।
আরো ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে, সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এই রোগ সনাক্ত করা গেছে। একবার যদি এই রোগ কাঁটাতারের বেড়া পার হতে পারে তাইলে শেষ!
আসুন, এই রোগের উপসর্গ এবং প্রাদুর্ভাব কিভাবে হয় জেনে নিইঃ
১. আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত, প্রস্রাব, মল, বীর্য ও অন্যান্য শারীরিক তরলের সংস্পর্শে ভাইরাসটি অন্যের শরীরে প্রবেশ করে। প্রভাব দেখা যায় ২ থেকে ২১ দিনে।
২. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ও শ্বেত রক্তকণিকা ধ্বংস করে।
৩. আক্রান্ত কোষগুলো সারা শরীরে ভাইরাসটি ছড়িয়ে দেয়।
৪. রক্ত জমাট করে ফেলে এবং এ কারণে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যায়।
৫. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এমন বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌছাঁয় যে সেটি নিজের বিরুদ্ধেই কাজ করতে থাকে।
৬. রোগটি মানুষের মস্তিষ্ক, যকৃৎ, কিডনি, অন্ত্র, চোখ, যৌনাঙ্গসহ শরীরের সব অঙ্গ- প্রতঙ্গে আক্রমণ করতে পারে।
** সুস্থ হয়ে উঠা পুরুষেরা বীর্যের মাধ্যেমে ৭ সপ্তাহ পর্যন্ত ভাইরাসটি ছড়াতে পারে।
কিভাবে ছড়ায়?
বলা হয়ে থাকে বাদুরের খাওয়া ফল থেকেই ইবোলা ভাইরাস মানুষের দেহে প্রথম প্রবেশ করে এবং পরবর্তীতে তা মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে শুরু করে। ইবোলা আক্রান্ত মানুষের দেহরস অপর কোনো মানুষের দেহের স্পর্শে আসলে সেই ব্যক্তিও আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুর পরও ভাইরাসটি বেশ কয়েকদিন টিকে থাকে।
আশার কথা হলো, রোগটি ফ্লু ও অন্যান্য বায়ুবাহিত রোগের মতো ছড়ায় না, আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে না আসলে এই রোগে সংক্রমিত হবার ভয় নেই।
লক্ষণ অনুযায়ী রোগীর শাররীক ও মানসিক লক্ষণ বিবেচনা করে ঔষধ নির্বাচন করলে হোমিওপ্যাথিতে এই ভাইরাস নিরাময় সম্ভব। এই রোগের একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে,
• পানিশূন্যতা পূরন
• রোগীকে পর্যবেক্ষণ
আরো ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে, সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এই রোগ সনাক্ত করা গেছে। একবার যদি এই রোগ কাঁটাতারের বেড়া পার হতে পারে তাইলে শেষ!
আসুন, এই রোগের উপসর্গ এবং প্রাদুর্ভাব কিভাবে হয় জেনে নিইঃ
১. আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত, প্রস্রাব, মল, বীর্য ও অন্যান্য শারীরিক তরলের সংস্পর্শে ভাইরাসটি অন্যের শরীরে প্রবেশ করে। প্রভাব দেখা যায় ২ থেকে ২১ দিনে।
২. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ও শ্বেত রক্তকণিকা ধ্বংস করে।
৩. আক্রান্ত কোষগুলো সারা শরীরে ভাইরাসটি ছড়িয়ে দেয়।
৪. রক্ত জমাট করে ফেলে এবং এ কারণে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যায়।
৫. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এমন বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌছাঁয় যে সেটি নিজের বিরুদ্ধেই কাজ করতে থাকে।
৬. রোগটি মানুষের মস্তিষ্ক, যকৃৎ, কিডনি, অন্ত্র, চোখ, যৌনাঙ্গসহ শরীরের সব অঙ্গ- প্রতঙ্গে আক্রমণ করতে পারে।
** সুস্থ হয়ে উঠা পুরুষেরা বীর্যের মাধ্যেমে ৭ সপ্তাহ পর্যন্ত ভাইরাসটি ছড়াতে পারে।
কিভাবে ছড়ায়?
বলা হয়ে থাকে বাদুরের খাওয়া ফল থেকেই ইবোলা ভাইরাস মানুষের দেহে প্রথম প্রবেশ করে এবং পরবর্তীতে তা মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে শুরু করে। ইবোলা আক্রান্ত মানুষের দেহরস অপর কোনো মানুষের দেহের স্পর্শে আসলে সেই ব্যক্তিও আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুর পরও ভাইরাসটি বেশ কয়েকদিন টিকে থাকে।
আশার কথা হলো, রোগটি ফ্লু ও অন্যান্য বায়ুবাহিত রোগের মতো ছড়ায় না, আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে না আসলে এই রোগে সংক্রমিত হবার ভয় নেই।
লক্ষণ অনুযায়ী রোগীর শাররীক ও মানসিক লক্ষণ বিবেচনা করে ঔষধ নির্বাচন করলে হোমিওপ্যাথিতে এই ভাইরাস নিরাময় সম্ভব। এই রোগের একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে,
• পানিশূন্যতা পূরন
• রোগীকে পর্যবেক্ষণ
আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।
0 comments:
Post a Comment