আমাদের খুব তাড়া। সকালে উঠেই শুরু হয় সারা দিনের কর্মযুদ্ধ। আর তাই সারা দিনের কর্মশক্তিও পুজি করে নিতে হবে সকালেই। প্রাণ শক্তিতে ভরা ও সুস্থ থাকতে প্রতিদিন সকালে পরিবারের সবাই রাতে ভিজিয়ে রাখা মাত্র ৫ পিস যে কোনো বাদাম খাওয়ার অভ্যেস তৈরি করুন। আমাদের শরীর এবং ত্বক দুটোই ভালো থাকে নিয়মিত বাদাম খেলে।
আসুন জেনে নেই বাদামের পুষ্টিগুণ:-
» বাদাম হলো ভিটামিন ই এর সবচেয়ে বড় উৎস।এতে আরোও আছে ম্যাংানিজ এবং প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন।এইসব উপাদান দেহের শক্তি বাড়ায় ও ক্লান্তি দুর করে।
» বাদামে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন রয়েছে, যা দেহ গঠনে ও মাংসপেশি তৈরিতে সাহায্য করে।
» নিয়মিত বাদাম খেলে দীর্ঘ সময় তারুণ্য রাখে।
» বাদামে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার আছে, ফাইবার পেট পরিষ্কার রাখে এবং হজমশক্তিকেও সক্রিয় রাখে।
» বাদামে আছে ফেনোলিক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা হ্র্দরোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে হ্র্দযন্ত্র সুস্থ রাখে।সপ্তাহে অন্তত কয়েকটি বাদাম খেলে হ্র্দরোগের ঝুকি ৭৪% কমে যায়।
» বাদামে আছে মনোআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এই ফ্যাটকে বলা হয় 'গুড ফ্যাট্ִ। দেহের ব্যাড কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে বলে একে গুড ফ্যাট বলা হয়। তাই বলা যায় বাদাম খেলে দেহে বাড়বে গুড ফ্যাট কমবে ব্যাড কোলেস্টেরল।
» দাঁতও দাঁতের মাড়ি মজবুত করে।
» দাঁতও দাঁতের মাড়ি মজবুত করে।
» ত্বক ও চুল উজ্জ্বল, মসৃণ করে।
» বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্ষয় হতে থাকে হাড় ও দাত। কিন্তু বাদাম খেলে খুব সহজেই এড়িয়ে চলা যায় সমস্যাগুলো কারন বাদামে আছে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন 'ডি' যা বাতের সমস্যা থেকেও আমাদের দুরে রাখে।
» রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
» রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।
» নিয়মিত বাদাম খেলে স্তন ক্যান্সারের ঝুকি ৫০ % কমে যায়।
» আখরোট খেলে হাড় মজবুত হয় মস্তিস্ক বিকাশে সহায়তা করে।
» পেস্তা বাদাম রক্ত পরিষ্কার করে আমাদের লিভার ও কিডনি ভালো রাখে।
» আখরোট খেলে হাড় মজবুত হয় মস্তিস্ক বিকাশে সহায়তা করে।
» পেস্তা বাদাম রক্ত পরিষ্কার করে আমাদের লিভার ও কিডনি ভালো রাখে।
» বাদাম খেলে ঘন ঘন ক্ষুধা লাগার প্রবণতা কমে আসে বলে ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে।
» আমন্ডকে বাদামের রাজা বলা হয়। এতে ক্যালসিয়াম, ফাইবার, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ফলিক এসিড ও ভিটামিন ই রয়েছে।এটি শ্বাসকষ্ট, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ত্বকের নানা সমস্যা সমাধানে কার্যকর। কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
» আমন্ডকে বাদামের রাজা বলা হয়। এতে ক্যালসিয়াম, ফাইবার, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ফলিক এসিড ও ভিটামিন ই রয়েছে।এটি শ্বাসকষ্ট, কোষ্ঠকাঠিন্য ও ত্বকের নানা সমস্যা সমাধানে কার্যকর। কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
সতর্কতাঃ
বাদামে উচ্চমাত্রার ফ্যাট,চর্বি ও ক্যালরী থাকায় ডায়বেটিস রোগীদের এটি পরিমিত হারে খেতে হবে।আর যদি বাদামে কারো অ্যালার্জি থাকে তবে এর ধারে কাছেও ঘেষা যাবেনা।দুরে থাকতে হবে বাদাম থেকে।
বাদামে উচ্চমাত্রার ফ্যাট,চর্বি ও ক্যালরী থাকায় ডায়বেটিস রোগীদের এটি পরিমিত হারে খেতে হবে।আর যদি বাদামে কারো অ্যালার্জি থাকে তবে এর ধারে কাছেও ঘেষা যাবেনা।দুরে থাকতে হবে বাদাম থেকে।
[ আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]
0 comments:
Post a Comment