মুরগির মাংস ও ডিম মানুষের স্মরণশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে কোলাইন-সমৃদ্ধ এ খাবার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মস্তিষ্ককে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। এ কথা হয়তো আপনি প্রথম শুনছেন। কিন্তু এটিই সত্যি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এর প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ গবেষণা চালান। তাঁরা বলেন, মুরগির মাংস, ডিম, সামুদ্রিক মাছ এবং শিমে ভিটামিন-ডি ঘরানার পুষ্টি পাওয়া যায়।
গবেষণায় পাওয়া ফলাফলের ভিত্তিতে তাঁরা দাবি করেন, যাঁরা প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার খেয়েছেন, তাঁরা স্মরণশক্তির পরীক্ষায় ভালো করেছেন। সেই সঙ্গে মতিভ্রম সংক্রান্ত মস্তিষ্কের ক্ষতি তাঁদের মধ্যে কম দেখা গেছে।
গবেষকদলের অন্যতম সদস্য ড. রোদা ওউ বলেন, 'আপনার আজীবনের খাদ্যাভ্যাস কিভাবে মস্তিষ্কের বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে, তার প্রমাণ এই গবেষণা।' তবে তিনি কোনো একটি খাবারকে মতিভ্রমের বিরুদ্ধে 'ম্যাজিক বুলেট' হিসেবে বিবেচনা না করার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, 'আমার মতে, নতুন এ গবেষণার বার্তা হচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত, সুষম খাবার গ্রহণটাই গুরুত্বপূর্ণ।'
গবেষণায় ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত এক হাজার ৪০০ প্রাপ্তবয়স্ক (৩৬ থেকে ৮৩ বছর) মানুষের তাঁদের খাদ্যতালিকা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এরপর ১৯৯৮ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তাঁদের স্মরণ ও অবধারণশক্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের মস্তিষ্কের এমআরআই পরীক্ষা করা হয়।
এতে দেখা গেছে, যেসব নারী ও পুরুষ সর্বোচ্চ পরিমাণ কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করেছেন, তাঁরা স্মরণশক্তি পরীক্ষায় ভালো করেছেন। আর যাঁরা কম কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার খেয়েছেন, পরীক্ষার ফলাফলে তাঁরা ছিলেন নিচের দিকে।
এর আগে এক গবেষণায় দেখা গিয়েছিল, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের খাবারের ধরন; মানে মাছ, সবজি ও জলপাই থেকে উৎপাদিত তেল (অলিভ অয়েল) স্বাস্থ্য সুরক্ষা করে।
যুক্তরাষ্ট্রের বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ গবেষণা চালান। তাঁরা বলেন, মুরগির মাংস, ডিম, সামুদ্রিক মাছ এবং শিমে ভিটামিন-ডি ঘরানার পুষ্টি পাওয়া যায়।
গবেষণায় পাওয়া ফলাফলের ভিত্তিতে তাঁরা দাবি করেন, যাঁরা প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার খেয়েছেন, তাঁরা স্মরণশক্তির পরীক্ষায় ভালো করেছেন। সেই সঙ্গে মতিভ্রম সংক্রান্ত মস্তিষ্কের ক্ষতি তাঁদের মধ্যে কম দেখা গেছে।
গবেষকদলের অন্যতম সদস্য ড. রোদা ওউ বলেন, 'আপনার আজীবনের খাদ্যাভ্যাস কিভাবে মস্তিষ্কের বুড়িয়ে যাওয়া ঠেকাতে পারে, তার প্রমাণ এই গবেষণা।' তবে তিনি কোনো একটি খাবারকে মতিভ্রমের বিরুদ্ধে 'ম্যাজিক বুলেট' হিসেবে বিবেচনা না করার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, 'আমার মতে, নতুন এ গবেষণার বার্তা হচ্ছে স্বাস্থ্যসম্মত, সুষম খাবার গ্রহণটাই গুরুত্বপূর্ণ।'
গবেষণায় ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত এক হাজার ৪০০ প্রাপ্তবয়স্ক (৩৬ থেকে ৮৩ বছর) মানুষের তাঁদের খাদ্যতালিকা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এরপর ১৯৯৮ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তাঁদের স্মরণ ও অবধারণশক্তি পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেই সঙ্গে তাঁদের মস্তিষ্কের এমআরআই পরীক্ষা করা হয়।
এতে দেখা গেছে, যেসব নারী ও পুরুষ সর্বোচ্চ পরিমাণ কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করেছেন, তাঁরা স্মরণশক্তি পরীক্ষায় ভালো করেছেন। আর যাঁরা কম কোলাইন-সমৃদ্ধ খাবার খেয়েছেন, পরীক্ষার ফলাফলে তাঁরা ছিলেন নিচের দিকে।
এর আগে এক গবেষণায় দেখা গিয়েছিল, ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলের খাবারের ধরন; মানে মাছ, সবজি ও জলপাই থেকে উৎপাদিত তেল (অলিভ অয়েল) স্বাস্থ্য সুরক্ষা করে।
[আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।]
0 comments:
Post a Comment