গাজর কাঁচা, সেদ্ধ বা রান্না যে কোন ভাবেই খাওয়া যায়। কেন গাজর খাবেন? গাজরের গুণাগুণ সম্পর্কে জানতে সারা বিশ্বে বহু গবেষণা পরিচালিত হয়েছে। গাজরের অসংখ্য গুণের মধ্য থেকে ৬টি সেরা স্বাস্থ্য-উপকারিতার তথ্য এখানে উপস্থাপন করা হলোঃ-
বার্ধক্য দেরিতে আসেঃ
অবশ্যই প্রথম যে বিষয়টি এখানে গুরুত্বপূর্ণ, সেটি হলো একটি সুনয়ন্ত্রিত জীবনযাপন পদ্ধতি বা লাইফস্টাইল। খাদ্যাভ্যাস সেখানে অন্যতম ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন গাজর খাওয়ার অভ্যাসে আপনি বার্ধক্যকে অপেক্ষা করাতে পারেন দীর্ঘ সময়ের জন্য। কারণ, অ্যান্টি-এজিং যে খাবারগুলো রয়েছে, তার মধ্যে গাজর অন্যতম। বিটা-ক্যারোটিন জাতীয় অ্যান্টি অক্সিডেন্টে উপাদানে সমৃদ্ধ গাজর ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ ফেলতে দেয় না। শরীরের ভেতরটা সজীব থাকার ফলে বাইরেও তারুণ্যের ভাবটা বজায় থাকে।
সৌন্দর্য বাড়ায়ঃ
গাজর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ। এ দুটি উপাদানই ত্বক, চুল ও নখের সৌন্দর্য বাড়ায়।
কার্ডিওভাস্কুলোর রোগ প্রতিরোধেঃ
গাজরের আলফা-ক্যারোটিন, বিটা-ক্যারোটিন ও লিউটেইন জাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানসমূহ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। গাজর কিছুটা আঁশযুক্ত হওয়ায়, তা খারাপ কোলেস্টেরলকে শুষে নেয়। ফলে আপনার হার্ট থাকে সুস্থ ও সবল।
সুস্থ-সবল দাঁত ও মাড়ির জন্যঃ
গাজর দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো করে। দাঁতে জমে থাকা খাদ্যকণা থেকে সৃষ্টি হওয়া ক্ষতিকর প্লাক পরিস্কার করে গাজর। গাজরে কামড় দেয়ার সময় স্যালাইভা বা লালা উৎপাদন বেড়ে যায়। অ্যাসিডের মাত্রায় ভারসাম্য আনে, যা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে। ফলে, দাঁত কিংবা মাড়ি যে কোন রোগ থেকে দূরে থাকে।
সুস্থ লিভারের জন্যঃ
লিভার বা যকৃৎ মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের একটি। গাজর খাবার থেকে বিষাক্ত উপাদান ছেঁকে সরিয়ে দেয়। লিভার থেকে বাইল নামে নিঃসৃত এক ধরনের পাচক রসের পরিমাণ ও লিভারে জমা হওয়া চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে গাজর। ফলে, লিভার থাকে সুস্থ।
প্রদাহ প্রতিরোধেঃ
কাঁচা বা সেদ্ধ গাজর শরীরের কেটে যাওয়া বা ক্ষত সৃষ্টি হওয়া অংশে জীবাণুনাশক বা অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে। তাই প্রতিদিন গাজর খাওয়ার অভ্যাস করুন।
এছাড়াও ...
*) গাজর ক্ষুধা বাড়ায় এবং সহজে হজম হয়।
*) গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ও সি আছে।
*) গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।
*) গাজর শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়ে।
*) গাজরে ক্যারোটিন আছে প্রচুর পরিমাণ।
*) শরীরের পুষ্টি এবং বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।
*) গাজর খেলে রঙ ফর্সা হয়, মুখের সৌন্দর্য বাড়ে। কারণ গাজরে আছে রক্ত পরিষ্কার করার গুণ।
*) গাজরে ফসফরাস থাকার জন্য যারা মাথার কাজ করেন তাদে পক্ষে গাজর ও গাজরের শাক খুব উপকারী।
*) গাজর শরীরের জ্বালা ও পেট ফাঁপা দূর করে।
বার্ধক্য দেরিতে আসেঃ
অবশ্যই প্রথম যে বিষয়টি এখানে গুরুত্বপূর্ণ, সেটি হলো একটি সুনয়ন্ত্রিত জীবনযাপন পদ্ধতি বা লাইফস্টাইল। খাদ্যাভ্যাস সেখানে অন্যতম ভূমিকা রাখে। প্রতিদিন গাজর খাওয়ার অভ্যাসে আপনি বার্ধক্যকে অপেক্ষা করাতে পারেন দীর্ঘ সময়ের জন্য। কারণ, অ্যান্টি-এজিং যে খাবারগুলো রয়েছে, তার মধ্যে গাজর অন্যতম। বিটা-ক্যারোটিন জাতীয় অ্যান্টি অক্সিডেন্টে উপাদানে সমৃদ্ধ গাজর ত্বকে সহজে বয়সের ছাপ ফেলতে দেয় না। শরীরের ভেতরটা সজীব থাকার ফলে বাইরেও তারুণ্যের ভাবটা বজায় থাকে।
সৌন্দর্য বাড়ায়ঃ
গাজর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন ‘এ’ সমৃদ্ধ। এ দুটি উপাদানই ত্বক, চুল ও নখের সৌন্দর্য বাড়ায়।
কার্ডিওভাস্কুলোর রোগ প্রতিরোধেঃ
গাজরের আলফা-ক্যারোটিন, বিটা-ক্যারোটিন ও লিউটেইন জাতীয় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানসমূহ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। গাজর কিছুটা আঁশযুক্ত হওয়ায়, তা খারাপ কোলেস্টেরলকে শুষে নেয়। ফলে আপনার হার্ট থাকে সুস্থ ও সবল।
সুস্থ-সবল দাঁত ও মাড়ির জন্যঃ
গাজর দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো করে। দাঁতে জমে থাকা খাদ্যকণা থেকে সৃষ্টি হওয়া ক্ষতিকর প্লাক পরিস্কার করে গাজর। গাজরে কামড় দেয়ার সময় স্যালাইভা বা লালা উৎপাদন বেড়ে যায়। অ্যাসিডের মাত্রায় ভারসাম্য আনে, যা ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে। ফলে, দাঁত কিংবা মাড়ি যে কোন রোগ থেকে দূরে থাকে।
সুস্থ লিভারের জন্যঃ
লিভার বা যকৃৎ মানবদেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের একটি। গাজর খাবার থেকে বিষাক্ত উপাদান ছেঁকে সরিয়ে দেয়। লিভার থেকে বাইল নামে নিঃসৃত এক ধরনের পাচক রসের পরিমাণ ও লিভারে জমা হওয়া চর্বির মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে গাজর। ফলে, লিভার থাকে সুস্থ।
প্রদাহ প্রতিরোধেঃ
কাঁচা বা সেদ্ধ গাজর শরীরের কেটে যাওয়া বা ক্ষত সৃষ্টি হওয়া অংশে জীবাণুনাশক বা অ্যান্টিসেপ্টিক হিসেবে কাজ করে। তাই প্রতিদিন গাজর খাওয়ার অভ্যাস করুন।
এছাড়াও ...
*) গাজর ক্ষুধা বাড়ায় এবং সহজে হজম হয়।
*) গাজরে প্রচুর ভিটামিন এ, বি ও সি আছে।
*) গাজর খেলে শরীর নরম ও সুন্দর হয়।
*) গাজর শরীরের শক্তি বাড়ায় এবং ওজন বাড়ে।
*) গাজরে ক্যারোটিন আছে প্রচুর পরিমাণ।
*) শরীরের পুষ্টি এবং বুদ্ধির বিকাশে গাজর উপকারী।
*) গাজর খেলে রঙ ফর্সা হয়, মুখের সৌন্দর্য বাড়ে। কারণ গাজরে আছে রক্ত পরিষ্কার করার গুণ।
*) গাজরে ফসফরাস থাকার জন্য যারা মাথার কাজ করেন তাদে পক্ষে গাজর ও গাজরের শাক খুব উপকারী।
*) গাজর শরীরের জ্বালা ও পেট ফাঁপা দূর করে।
[আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।]
0 comments:
Post a Comment