চিকিৎসকরা খুব সহজেই মানুষের নখের অবস্থা দেখে মারাত্মক
কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা বলে দিতে পারেন। নখের প্রায় ৩০ রকম চেহারা স্বাস্থ্য সম্পর্কে নানা তথ্য প্রদান করে।
আরো বিশেষ কিছু অবস্থা রয়েছে যা দেখে একাধিক সমস্যার কথা বোঝা যায়। এমনকি নখের চেহারায় লুকিয়ে থাকে হৃদরোগ, ক্যান্সার অথবা এমনই বেশ কয়েকটি জটিল রোগের
লক্ষণ।
এখানে নখের ১০টি অবস্থার কথা জেনে নিন যা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করেঃ
১. এমফিসেমিয়ার মতো ফুসফুসের সমস্যা এবং ফুসফুসের অন্যান্য রোগে নখের অবস্থা বিধ্বস্ত হয়ে যায়। দেখে মনে হয়, নখ কেউ হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছে। এই নখের নিচের টিস্যু পাতলা হয়ে যায় এবং এর আকৃতি গোলাকার বা টিউবের মতো আকৃতি পায়। এ ধরনের নখ হৃদরোগসহ পাকস্থলী ও বাওয়েল ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ করে।
২. আঙ্গুলের মাথা থেকে নখের শেষভাগ অনেক নিচে থাকে। নখটিকে অনেক ছোট মনে হয়। এ ধরনের নখ একজিমা, আরথ্রাইটিস অথবা সোরিয়াসিস এর লক্ষণ। এসব রোগে আক্রান্তের মধ্যে অর্ধেকের বেশি রোগীর এমন নখ থাকে।
৩. নখের ওপরে লম্বালম্বি বা আড়াআড়িভাবে এলোমেলো দাগ তৈরি হয়। এটি লিভারের সমস্যা এবং পুষ্টিহীনতার লক্ষণ হতে পারে। এসব দাগ রক্তে প্রোটিনের অভাগ নির্দেশ করে।
৪. নখে কালচে লম্বালম্বি দাগ ত্বকের ক্যান্সার নির্দেশ করে। ত্বকের ক্যান্সার সাবুনগুয়াল মেলানোমা হয়ে বিরাজ করে যা নখের এই চেহারা দেয়।
৫. হাতের আঙ্গুল চামচের মতো বাঁকা হয় আয়রনের অভাবে। এ ছাড়া নখের দুই পাশ ও সামনের দিকে বেড়ে চামচের মতো হতে থাকে যাকে কইলোনাইসিয়া বলে। এমন নখ লোপাসের লক্ষণ।
৬. নখের অস্বাভাবিক রঙ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ করে। হলুদাভ নখ টিউবারকলোসিস এবং ফুসফুসের কয়েক ধরনের সমস্যার কথা জানায়। বাদামী নখ গর্ভবতীদের থায়রয়েডের সমস্যা নির্দেশ করে। নখের এক ভাগের সাদা রঙ এবং অন্য ভাগের কালচে রঙ অকার্যকর কিডনির লক্ষণ দেখায়।
৭. নখের বাম থেকে ডান দিকে চলে যাওয়া গভীর দাগ বড় ধরনের রোগ অথবা আঘাতের ফলে হয়।
৮. কোনোরকম আঘাত ছাড়া নখ নরম হয়ে আলগা হয়ে যাওয়ার অর্থ দেহে রক্ত চলাচলের প্রবাহমাত্রা কম। এ ধরনের নখ থায়রয়েডের সমস্যা এবং অন্য ওষুধ গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অ্যালার্জির লক্ষণ প্রকাশ করে।
৯. প্যারোনাইসিয়া হলে নখ তার টিস্যু থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে উল্টে যায়। এই নখ পুড়ে গেছে বলে মনে হয়। আবার ডায়াবেটিস ও এইচআইভি হলেও এমন হয়।
১০. নখের নিচে লালচে অথবা বাদামী রঙের দাগ হৃদযন্ত্রের ভালভে সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ করে।
এখানে নখের ১০টি অবস্থার কথা জেনে নিন যা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করেঃ
১. এমফিসেমিয়ার মতো ফুসফুসের সমস্যা এবং ফুসফুসের অন্যান্য রোগে নখের অবস্থা বিধ্বস্ত হয়ে যায়। দেখে মনে হয়, নখ কেউ হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছে। এই নখের নিচের টিস্যু পাতলা হয়ে যায় এবং এর আকৃতি গোলাকার বা টিউবের মতো আকৃতি পায়। এ ধরনের নখ হৃদরোগসহ পাকস্থলী ও বাওয়েল ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ করে।
২. আঙ্গুলের মাথা থেকে নখের শেষভাগ অনেক নিচে থাকে। নখটিকে অনেক ছোট মনে হয়। এ ধরনের নখ একজিমা, আরথ্রাইটিস অথবা সোরিয়াসিস এর লক্ষণ। এসব রোগে আক্রান্তের মধ্যে অর্ধেকের বেশি রোগীর এমন নখ থাকে।
৩. নখের ওপরে লম্বালম্বি বা আড়াআড়িভাবে এলোমেলো দাগ তৈরি হয়। এটি লিভারের সমস্যা এবং পুষ্টিহীনতার লক্ষণ হতে পারে। এসব দাগ রক্তে প্রোটিনের অভাগ নির্দেশ করে।
৪. নখে কালচে লম্বালম্বি দাগ ত্বকের ক্যান্সার নির্দেশ করে। ত্বকের ক্যান্সার সাবুনগুয়াল মেলানোমা হয়ে বিরাজ করে যা নখের এই চেহারা দেয়।
৫. হাতের আঙ্গুল চামচের মতো বাঁকা হয় আয়রনের অভাবে। এ ছাড়া নখের দুই পাশ ও সামনের দিকে বেড়ে চামচের মতো হতে থাকে যাকে কইলোনাইসিয়া বলে। এমন নখ লোপাসের লক্ষণ।
৬. নখের অস্বাভাবিক রঙ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ করে। হলুদাভ নখ টিউবারকলোসিস এবং ফুসফুসের কয়েক ধরনের সমস্যার কথা জানায়। বাদামী নখ গর্ভবতীদের থায়রয়েডের সমস্যা নির্দেশ করে। নখের এক ভাগের সাদা রঙ এবং অন্য ভাগের কালচে রঙ অকার্যকর কিডনির লক্ষণ দেখায়।
৭. নখের বাম থেকে ডান দিকে চলে যাওয়া গভীর দাগ বড় ধরনের রোগ অথবা আঘাতের ফলে হয়।
৮. কোনোরকম আঘাত ছাড়া নখ নরম হয়ে আলগা হয়ে যাওয়ার অর্থ দেহে রক্ত চলাচলের প্রবাহমাত্রা কম। এ ধরনের নখ থায়রয়েডের সমস্যা এবং অন্য ওষুধ গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অ্যালার্জির লক্ষণ প্রকাশ করে।
৯. প্যারোনাইসিয়া হলে নখ তার টিস্যু থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে উল্টে যায়। এই নখ পুড়ে গেছে বলে মনে হয়। আবার ডায়াবেটিস ও এইচআইভি হলেও এমন হয়।
১০. নখের নিচে লালচে অথবা বাদামী রঙের দাগ হৃদযন্ত্রের ভালভে সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ করে।
0 comments:
Post a Comment