যারা একটু স্বাস্থ্য সচেতন ও ‘ফিট’ থাকতে চান তাদের কাছে মেদভূড়ি মারাত্বক সমস্যাই নয়, ফ্যাশন সচেতনদের কাছেও ভূড়ি এক বিড়ম্বনা। শার্ট ইন করে পরার পর বা শাড়ি পরা অবস্থায় সব কিছু ছাপিয়ে বেড়িয়ে আসছে ভূড়ি। কিংবা একটু ফিটিং ড্রেস পরেছেন, এই ভূড়িতে আপনার সব স্টাইল শেষ।
সমালোচকরা তো ভূড়িতে চিমটিও কেটে ঠাট্টা করছে। আর অন্যদিকে মেদভূড়িদের মারাত্বক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তো রয়েছেই।
ভূড়ি— হৃৎপিণ্ড, শ্বাসযন্ত্র, গলব্লাডার এমনকি মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটা হার্ট অ্যাটাক, ডিমেনশিয়া (মস্তিষ্কের রোগ), ডায়াবেটিস, ক্যান্সার প্রভৃতি রোগের অন্যতম কারণ। তাই সুস্থ ও সবল থাকতে হলে ভূড়ি দূর করা জরুরি।
খুব সহজেই এই বিড়ম্বনাকে তাড়ানো যায়। এর জন্য দরকার ইচ্ছা ও অধ্যবসায়। দেহের আকার ঠিক রাখতে নিচের হেলথ টিপসগুলো মেনে চললে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
✬ নিয়মিত ও পরিমিত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। খাবার তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার বাড়ান। আমিষ ও
চর্বি জাতীয় খাবার কমিয়ে আনুন। ভাজা-পোড়া ও ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ বন্ধ করুন।
✬ খাবারের শুরুতে এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করুন। খাবার শেষে অন্তত এক থেকে দুই ঘন্টা পর পানি পান করবেন। লালমাংস (চার পা বিশিষ্ট পশুর মাংস), দোকানের কেনা মিষ্টি, ঘি, ডালডা, ডাল ও ডাল জাতীয় খাবার কম খান।
✬ ফলমূল ও শাকসবজি বেশি করে খাদ্য তালিকায় রাখুন। একবারে বেশি করে খাওয়ার চেয়ে অল্প অল্প করে বার বার খেতে পারেন। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া উচিত। আহারের এক থেকে দুই ঘন্টা পর
শোওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
✬ সুস্বাস্থ্য ও ফিগারের জন্য নিয়মিত ও পরিমিত ঘুম প্রয়োজন। দিনে শোওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
✬ প্রতিদিন ছয় থেকে সাত ঘন্টা ঘুমের অভ্যাস গড়ুন।
✬ যাদের মেদ বা ভূড়ি জমেছে তারা নিয়মিত ও সঠিক ব্যায়াম করতে পারেন। এর জন্য একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। মনে রাখবেন ভুল ব্যায়াম ও অনিয়ন্ত্রিত ‘জিম এক্সারসাইজ’ আপনার সমস্যা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে।
✬ প্রতিদিন সমতল জায়গায় হাঁটার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন হাঁটা সর্বোৎকৃষ্ট ব্যায়াম। নিয়মিত অন্তত এক থেকে দুই ঘন্টা হাঁটার অভ্যাস করুন।
✬ ভোরে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সকালে স্কুল, কলেজ বা অফিসে যাওয়ার আগে গোসল
সেরে নিন।
✬ বেশি উঁচু তলায় উঠার দরকার না হলে, লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যাবহার করুন।
✬ সাইক্লিং, সাঁতারের সুযোগ থাকলে নিয়মিত করুন।
✬ দৈনন্দিন কাজকর্ম ও চলাফেরার সময় সোজা ও সঠিকভাবে করুন। মনে রাখবেন চলাফেরা ও কাজের ক্ষেত্রে শরীরের অবস্থান গত ভুলের কারণে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। বসা, শোওয়া, কম্পিউটিং, দৈনন্দিন বা প্রফেশনাল কাজে কোন শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের চিকিৎসা ও পরামর্শ নিতে পারেন।
✬ দেহ-মন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। যে কোনো প্রতিকুল মানসিক চাপে নিজেকে দূরে না সরিয়ে ধৈর্য
সহকারে মোকাবেলা করুন।
✬ সর্বোপরি সুস্থ ও সুন্দর চিন্তা করুন। প্রাণ খুলে হাসুন। এতে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
সমালোচকরা তো ভূড়িতে চিমটিও কেটে ঠাট্টা করছে। আর অন্যদিকে মেদভূড়িদের মারাত্বক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তো রয়েছেই।
ভূড়ি— হৃৎপিণ্ড, শ্বাসযন্ত্র, গলব্লাডার এমনকি মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত করে। এটা হার্ট অ্যাটাক, ডিমেনশিয়া (মস্তিষ্কের রোগ), ডায়াবেটিস, ক্যান্সার প্রভৃতি রোগের অন্যতম কারণ। তাই সুস্থ ও সবল থাকতে হলে ভূড়ি দূর করা জরুরি।
খুব সহজেই এই বিড়ম্বনাকে তাড়ানো যায়। এর জন্য দরকার ইচ্ছা ও অধ্যবসায়। দেহের আকার ঠিক রাখতে নিচের হেলথ টিপসগুলো মেনে চললে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
✬ নিয়মিত ও পরিমিত খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। খাবার তালিকায় আঁশযুক্ত খাবার বাড়ান। আমিষ ও
চর্বি জাতীয় খাবার কমিয়ে আনুন। ভাজা-পোড়া ও ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার সম্পূর্ণ বন্ধ করুন।
✬ খাবারের শুরুতে এক থেকে দুই গ্লাস পানি পান করুন। খাবার শেষে অন্তত এক থেকে দুই ঘন্টা পর পানি পান করবেন। লালমাংস (চার পা বিশিষ্ট পশুর মাংস), দোকানের কেনা মিষ্টি, ঘি, ডালডা, ডাল ও ডাল জাতীয় খাবার কম খান।
✬ ফলমূল ও শাকসবজি বেশি করে খাদ্য তালিকায় রাখুন। একবারে বেশি করে খাওয়ার চেয়ে অল্প অল্প করে বার বার খেতে পারেন। রাতে তাড়াতাড়ি খাওয়া উচিত। আহারের এক থেকে দুই ঘন্টা পর
শোওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
✬ সুস্বাস্থ্য ও ফিগারের জন্য নিয়মিত ও পরিমিত ঘুম প্রয়োজন। দিনে শোওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করে রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
✬ প্রতিদিন ছয় থেকে সাত ঘন্টা ঘুমের অভ্যাস গড়ুন।
✬ যাদের মেদ বা ভূড়ি জমেছে তারা নিয়মিত ও সঠিক ব্যায়াম করতে পারেন। এর জন্য একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা যেতে পারে। মনে রাখবেন ভুল ব্যায়াম ও অনিয়ন্ত্রিত ‘জিম এক্সারসাইজ’ আপনার সমস্যা আরো বাড়িয়ে তুলতে পারে।
✬ প্রতিদিন সমতল জায়গায় হাঁটার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন হাঁটা সর্বোৎকৃষ্ট ব্যায়াম। নিয়মিত অন্তত এক থেকে দুই ঘন্টা হাঁটার অভ্যাস করুন।
✬ ভোরে ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সকালে স্কুল, কলেজ বা অফিসে যাওয়ার আগে গোসল
সেরে নিন।
✬ বেশি উঁচু তলায় উঠার দরকার না হলে, লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যাবহার করুন।
✬ সাইক্লিং, সাঁতারের সুযোগ থাকলে নিয়মিত করুন।
✬ দৈনন্দিন কাজকর্ম ও চলাফেরার সময় সোজা ও সঠিকভাবে করুন। মনে রাখবেন চলাফেরা ও কাজের ক্ষেত্রে শরীরের অবস্থান গত ভুলের কারণে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। বসা, শোওয়া, কম্পিউটিং, দৈনন্দিন বা প্রফেশনাল কাজে কোন শারীরিক সমস্যা দেখা দিলে একজন ফিজিওথেরাপি বিশেষজ্ঞের চিকিৎসা ও পরামর্শ নিতে পারেন।
✬ দেহ-মন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। যে কোনো প্রতিকুল মানসিক চাপে নিজেকে দূরে না সরিয়ে ধৈর্য
সহকারে মোকাবেলা করুন।
✬ সর্বোপরি সুস্থ ও সুন্দর চিন্তা করুন। প্রাণ খুলে হাসুন। এতে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]
0 comments:
Post a Comment