বাংলাদেশে ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের শতকরা প্রায় ৫৫ জন রক্তস্বল্পতায় ভুগছে। রক্তস্বল্পতা অতি সহজে নিরাময়যোগ্য অপুষ্টিজনিত একটি রোগ। হিমোগ্লোবিনের গঠনের জন্য লৌহ অপরিহার্য। দেহের প্রতিটি কোষ বাঁচার জন্য অক্সিজেনের ওপর নির্ভরশীল। রক্তস্বল্পতায় কোষে কম পরিমাণ অক্সিজেন পৌঁছানোর কারণে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়।
লক্ষণঃ
মুখমন্ডল ফ্যাকাশে বা সাদা হয়ে যায়।
শিশু দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সহজেই নানা রোগে আক্রান্ত হয়।
বুক ধড়ফড় করে।
রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে শ্বাস প্রশ্বাস এবং নাড়ীর গতি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী হয়।
বসা থেকে উঠলে মাথা ঘুরায় এবং বমি ভাব হয়।
জিহবা মসৃণ এবং সাদা হয়ে যায়।
হাতের তালু ও নখ ফ্যাকাশে হয়ে যায়।
রক্তের ঘনত্ব কমে যাওয়ার ফলে পায়ে ও শরীরে পানি আসতে পারে।
শীত ভাব হয়।
কারণঃ
খাবারে প্রধানত লৌহের ঘাটতি হলে।
খাবারে আমিষের ঘাটতি হলে।
খাবারে ভিটামিন-সি এর ঘাটতি হলে।
কৃমিতে আক্রান্ত হলে।
দুর্ঘটনায় অত্যধিক রক্তক্ষরণ হলে।
বাচ্চা প্রসবের পর ঠিকমত লৌহ সমৃদ্ধ খাবার না খেলে।
প্রতিরোধ / প্রতিকারঃ
প্রচুর পরিমাণ লৌহসমৃদ্ধ ও আমিষ জাতীয় খাদ্য যেমন:গাঢ় সবুজ শাকসব্জী, কাঁচাকলা, ডাল, মাছ,মাংস, কলিজা, ডিম ইত্যাদি খেতে হবে।
ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ফল যেমন: পেঁপে, কলা, পেয়ারা ইত্যাদি খেতে হবে।
শিশুকে শালদুধ সহ মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
শিশুর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি সুষম খাবার খাওয়াতে হবে।
কৃমি থাকলে চিকিৎসা করাতে হবে।
মারাত্মক অবস্থায় লৌহ ও আমিষ সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শ মতো আয়রণ ট্যাবলেট খেতে হবে।
লক্ষণঃ
মুখমন্ডল ফ্যাকাশে বা সাদা হয়ে যায়।
শিশু দুর্বল হয়ে পড়ে এবং সহজেই নানা রোগে আক্রান্ত হয়।
বুক ধড়ফড় করে।
রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে শ্বাস প্রশ্বাস এবং নাড়ীর গতি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী হয়।
বসা থেকে উঠলে মাথা ঘুরায় এবং বমি ভাব হয়।
জিহবা মসৃণ এবং সাদা হয়ে যায়।
হাতের তালু ও নখ ফ্যাকাশে হয়ে যায়।
রক্তের ঘনত্ব কমে যাওয়ার ফলে পায়ে ও শরীরে পানি আসতে পারে।
শীত ভাব হয়।
কারণঃ
খাবারে প্রধানত লৌহের ঘাটতি হলে।
খাবারে আমিষের ঘাটতি হলে।
খাবারে ভিটামিন-সি এর ঘাটতি হলে।
কৃমিতে আক্রান্ত হলে।
দুর্ঘটনায় অত্যধিক রক্তক্ষরণ হলে।
বাচ্চা প্রসবের পর ঠিকমত লৌহ সমৃদ্ধ খাবার না খেলে।
প্রতিরোধ / প্রতিকারঃ
প্রচুর পরিমাণ লৌহসমৃদ্ধ ও আমিষ জাতীয় খাদ্য যেমন:গাঢ় সবুজ শাকসব্জী, কাঁচাকলা, ডাল, মাছ,মাংস, কলিজা, ডিম ইত্যাদি খেতে হবে।
ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ ফল যেমন: পেঁপে, কলা, পেয়ারা ইত্যাদি খেতে হবে।
শিশুকে শালদুধ সহ মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
শিশুর বয়স ৬ মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি সুষম খাবার খাওয়াতে হবে।
কৃমি থাকলে চিকিৎসা করাতে হবে।
মারাত্মক অবস্থায় লৌহ ও আমিষ সমৃদ্ধ খাবারের পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শ মতো আয়রণ ট্যাবলেট খেতে হবে।
[ আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ]
0 comments:
Post a Comment