✬ খাদ্যে যথাযথ পরিবর্তন ঘটালে বুদ্ধিবৃত্তি উন্নত হয়,
মগজ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা
পায়, বার্ধক্যের প্রভাব থেকেও রক্ষা পায়।
✬ ফলিক এসিডের ঘাটতি হলে বিষন্নতা হতে পারে, এজন্য পরামর্শ হচ্ছে প্রচুর পালংশাক খান,
কমলার রস যাতে রয়েছে ফলিক
এসিড।
✬ মস্তিষ্কের সুরক্ষার জন্য প্রয়োজন এন্টিএক্সিডেন্ট। যা রয়েছে উদ্ভিজ তৈল, বাদাম এবং সবুজ পত্রবহুল সবজিতে। এসব গ্রহণ করলে স্মৃতিশক্তি উন্নত থাকে। তাই বেশি বেশি এন্টিএক্সিডেন্ট গ্রহণ করুন।
✬ পরিফেনোল ‘কারকুমিন’ এর রয়েছে সুরক্ষা ক্ষমতা। হলুদে রয়েছে এই ‘কারকুমিন’। এই উপমহাদেশে হলুদ প্রচুর ব্যবহৃত হয় রন্ধনে এজন্যই কি মস্তিষ্কের
রোগ আলঝাইমার তত দেখা যায় না।
✬ ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড (তৈলাক্ত মাছ, বাদাম, অলিত অরেল ইত্যাদি) এ রয়েছে শেখার ক্ষমতা
ও স্মৃতিশক্তির উন্নতি, বিষণ্নতা ও অন্যান্য মানসিক রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা। যেসব দেশে মানুষ প্রচুর মাছ খান এদের মধ্যে ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন
কম। এজন্যই কি এত দুঃখের মধ্যেও মাছে ভাতে বাঙালির
পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে সুখী মানুষ।
✬ যে সব খাবারের ট্রান্স ফ্যাট ও স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি যেমন ফাস্টফুড,
ভাজা খাবার,
মাখন,
কেক,
পেস্ট্রি এসব বেশি খেলে বুদ্ধিবৃত্তির
উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে, তাই এসব খাবার এড়িয়ে চলুন।
[আপনাদের সুখী জীবন
আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ]
0 comments:
Post a Comment