Surprising Benefits of Exercise

Physical Exercise Is Going To Boost Your Cardiovascular Health.

Keeping Smile!

When someone is rude, keep a smile on your face. When you stay on the right road and keep your joy, you take away their power.

Yoga postures to relieve menstrual cramps

Many women suffer abdominal cramps during their menstrual cycles. At times, the cramps are combined with shooting or burning sensations in the lower abdomen. Nausea is also common during periods in females.

Health Benefits of Running

The health benefits of running include weight loss, a youthful appearance, prevention of muscle and bone loss, growth hormone enhancement, the prevention of stroke, diabetes, and hypertension. It also lowers high cholesterol level, improves blood clotting, boosts the immune system, reduces stress, and enhances mood.

Sunday, August 31, 2014

হাই- হিলের ক্ষতিকর দিক!

হাই হিল ফ্যাশান সচেতন নারীদের প্রাত্যহিক জীবনের সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। এই কথা অনস্বীকার্য যে হাই হিল পরলে অনেক বেশি স্মার্ট এবং ট্রেণ্ডী দেখায়।



তবে সত্যি কথা কি জানেন, নিয়মিত মিষ্টি খাওয়া যেমন স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ, তেমনি নিয়মিত হাই হিল পরাটাও স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। মিষ্টি খাবার যেমন শুধু মাত্র উৎসবের জন্য রেখে দেওয়া ভালো, তেমনি শুধু বিশেষ কোনো কারণেই হাই হিল পরাটা উত্তম।

গোড়ালির জন্য মারাত্মক ক্ষতিঃ

পায়ের জন্য যে হাই হিল বেশ ক্ষতিকর, এটা জানা কথা। হাই হিল পরার কারণে গোড়ালিতে বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। গোড়ালি মচকে যাওয়া থেকে শুরু করে হাড়ে চিড় ধরার ঘটনাও অস্বাভাবিক নয়। শুধু তাই নয়, পায়ের বুড়ো আঙ্গুল এবং অন্যান্য আঙ্গুলের বিকৃতি ঘটার পেছনেও দায়ী হতে পারে হাই হিল নিয়মিত পরার অভ্যাস। এটা তখনই বেশি হতে দেখা যায় যখন পায়ের জন্য হাই হিল জুতোটা বেশি টাইট হয়ে থাকে।

হাই হিলের উপকারিতাঃ
হাই হিলের সব যে শুধু অপকারিতা তা নয়। এর কিছু উপকারিতাও আছে। যেমন কম উচ্চতার মেয়েদের মনের ইচ্ছা পূরণ করে দেয় বিনা কোন ঝামেলা ছাড়াই। এছাড়া শুধু খাটো নয় দেখবেন লম্বা মেয়েদের মাঝেও হাই হিল পরার একটি প্রবণতা আছে। এর একটি কারণ হল এটি আপনাকে একটি স্টাইলিশ লুক দিবে। এছাড়া হাই হিল আপনার বডি পসচারকে আকর্ষণীয় করে তোলে। এমনকি আমাদের মধ্যে যারা পাশ্চাত্য দেশের আদলের কাপড় পরেন তাদের পোশাককে কমপ্লিমেন্ট করতে হাই হিলের তো জুড়ি নেই।

নিচু হিলের উপকারিতাঃ

আপনার কাছে যদি ৪ ইঞ্চি এবং ২ ইঞ্চি হিল পরার অপশন থাকে এবং আপনি যদি হয়ে থাকেন ফ্যাশন সচেতন, তাহলে হয়তো আপনি ৪ ইঞ্চি হিল পরতে চাইবেন। আসলে কিন্তু কম উচ্চতার হিলটাই আপনার জন্য ভালো। এতে আপনার পায়ের সামনের দিকটা সুস্থ থাকে।

শুধু তাই নয়, হিলটা যদি হয় স্টিলেটোর মতো চিকণ, তাহলে সেটা বেশি ক্ষতি করবে। এর চাইতে একটু মোটা হিলের জুতা পরুন, তাতে শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকবে, সহজে পা ফসকাবে না, মচকাবেও না। খুব বেশি হাই হিলের কারণে বেশ গুরুতর কিছু শারীরিক সমস্যাও সৃষ্টি হতে পারে, যেমন প্ল্যান্টার ফ্যাসিটিস এবং একিলিস টেন্ডনাইটিস। শুধু তাই নয়, মর্টন’স নিউরোমা নামের একটি স্নায়বিক রোগও হতে পারে নিয়মিত হাই হিল পরার দোষে।

হাই হিল পরতে পরতে যদি পায়ের ব্যাথা কয়েক দিনের বেশি সময় ধরে কষ্ট দেয়, তাহলে ডাক্তার দেখানোটা জরুরী।

হাই হিল পরার কারণে পুরো শরীরের ভার আপনার পিঠের দিক টায় পড়ে। যার কারণে আপনার ব্যাক পেইন অনুভূত হতে পারে। তবে ব্যায়াম বা ইয়োগা আপনাকে এই ধরনের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

লেগ স্প্রাইনের সাথে আমারা অনেকেই হয়ত পরিচিত। মহিলাদের মাঝে এর প্রধান কারণ হাই হিল। যদি কারও হাই হিল পরার অভ্যাস না থেকে থাকে তবে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। তাই যখন হিল পরবেন চেষ্টা করবেন ধীরে হাঁটার এবং এক্সট্রা যত্ন নিয়ে হাঁটবেন।

এক জোড়া “পারফেক্ট” জুতোর খোঁজঃ
পায়ের এতো সব সমস্যা এড়ানোর জন্য দুটো কাজ করা যায়। হয় জুতো পরা একেবারেই ছেড়ে দিতে হবে, অথবা নির্বাচন করতে হবে আরাম দায়ক এবং স্বাস্থ্যকর জুতো। এখনকার ব্যস্ত সময়ে যেহেতু জুতো পরা বাদ দিয়ে বাসায় বসে থাকার কোনো উপায় নেই সুতরাং আমাদের দরকার নিজেদের পায়ের জন্য “পারফেক্ট” জুতো নির্বাচন। যেহেতু অনেক শখ করে জুতো কিনে থাকেন নারীরা, সুতরাং এই
জুতো যাতে পায়ের ক্ষতি না করে তার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে নেওয়া জরুরী।

আসুন দেখে নেওয়া যাক সঠিক জুতো নির্বাচনের কিছু টিপসঃ

✬  আমাদের পায়ের মাপ সব সময়ে এক নাও থাকতে পারে। তাই প্রতিবার জুতো কেনার আগে পায়ের মাপ নিয়ে নিন।
✬ একেক ব্র্যান্ডের জুতোর মাপ একেক রকম হয় সুতরাং জুতোর সাথে পা ঠিক খাপ খাচ্ছে কিনা দেখে নিন।
✬ জুতো পায়ে দিয়ে দেখার জন্য উঠে দাঁড়ান এবং হেঁটে দেখুন।
✬ একজোড়া জুতো পায়ে দিয়ে যদি মনে হয় সেগুলো বেশি টাইট, তার পরেও অনেকে কিনে ফেলেন এই মনে করে যে পরতে পরতে জুতো ঢিলে হয়ে যাবে। এই কাজটা করলে পায়ের সমস্যা হবার সম্ভাবনা বেশি এবং বেশির ভাগ জুতো আসলে ঢিলে হয় না।
✬ জুতো কিনতে যাওয়ার জন্য সবচাইতে ভালো সময় হলো বিকেল বেলা। এ সময়ে পায়ের আয়তন সবচাইতে বেশি থাকে।
✬ হিল যদি কিনতেই হয় তাহলে পায়ের আঙ্গুল বের হয়ে থাকে এমন হিল কিনুন অথবা সিলিকন হিল কাপ ব্যবহার করুন যাতে পায়ের ওপর হিলের ক্ষতিকর প্রভাব কম পড়ে। তবে একেবারেই হিল পরবেন না সেকথা আমি বলছি না। শুধু মাত্র উপরের টিপসগুলো মেনে চলার চেষ্টা করবেন আর খুব বেশি প্রয়োজন না হলে হাই হিল এড়িয়ে চলাই ভালো।



[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Friday, August 29, 2014

ব্লাড প্রসার কমানোর উপায়ঃ

 ব্যায়াম : অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেয় ৬ থেকে ৮ ইউনিট।


 মেডিটেশন : ইয়োগা বা মেডিটেশন রক্তচাপ কমায়। উন্মুক্ত বাতাসে অন্তত পাঁচ মিনিট ধীরে ধীরে এবং দীর্ঘ দম নিলে রক্তচাপ কমে।

 আলু খান : পটাশিয়াম সমৃদ্ধ শাকসবজি বেশি খেতে হবে। এক্ষেত্রে বেশি আলু খাওয়াই হতে পারে রক্তচাপ কমানোর উৎকৃষ্ট উপায়।

 লবণ পরিহার : কাঁচা লবন খাওয়াই যাবে না। যথাসম্ভব খাবারেও লবণ কমাতে হবে।
দৈনিক ১৫০০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ খাওয়া নয়।

 চকোলেট খান : কালো চকোলেট খাওয়া যেতে পারে। তা ধমনিকে আরও স্থিতিস্থাপক করে।

 মদপান নয় : উচ্চ রক্তচাপ কমাতে মদ্যপান পরিহার করুন।

 ধুমপানও নয় : রক্তচাপ কমাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধুমপান পরিহার করতে হবে।

 চা খান : চা খাওয়া যেতে পারে দৈনিক ৩ কাপ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৈনিক ৩ কাপ চা ৬ সপ্তাহের মাথায় ৭ পয়েন্ট রক্তচাপ কমিয়েছে।

 কফি পান নয় : গবেষণায় জানা গেছে, কফি অর্থাৎ ক্যাফেইন রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।

 কাজ করুন পরিমিত : সপ্তাহে ৪১ ঘণ্টার বেশি কাজ রক্তচাপ ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।

 গান শুনুন : ক্ল্যাসিক কিংবা ধীরলয়ের গান শুনুন। গান শোনার সময় শ্বাস-প্রশ্বাসে গতি আসবে। রক্তচাপ কমবে।

 নাক ডাকা : ঘুমের মধ্যে নাক ডাকার অভ্যাস থাকলে তা পরিহারের চেষ্টা করুন। নাক ডাকলে ঘুম কম হয়, রক্তচাপ বেড়ে যায়।

 সয়া খাবার : শর্করা জাতীয় খাবারের পরিবর্তে সয়া জাতীয় বা নিন্মচর্বির দুগ্ধজাত খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমতে পারে।

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Monday, August 18, 2014

যে কারণে পেঁপে বেশি করে খাবেন!

বিশেষ করে সৌন্দর্য বৃদ্ধি, ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্যে পেঁপের কদর সেই অনেকদিন আগে থেকেই। শুধু ত্বকের যত্ন নয়। পেঁপের আরো কত গুণ আছে জেনে অবাক হবেন। আসুন জেনে নিই পেঁপে কেন স্বাস্থ্যকর খাবার।  


✬ ত্বক উজ্জ্বল করেঃ 
আগেই বলা হয়েছে, ত্বকের যত্নে পেঁপের জুড়ি নেই। শুধু পেঁপের মধ্যেই পাপাইন (papain) নামের একটি উপাদান আছে যা ত্বকের মৃত কোষ দূর করে নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে। এছাড়া ভিটামিন ‘সি’ এবং ‘ই’ থাকার কারণে এটি ত্বকের জন্যে দারুণ উপকারী। তাই ত্বক উজ্জ্বল রাখতে প্রতিদিন পেঁপে খেতে পারেন।

✬ চোখের জন্যে উপকারীঃ 
ভিটামিন এ, ই, বিটা ক্যারোটিন থাকার কারণে পেঁপে চোখের জন্যে দারুণ পুষ্টিকর। সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে, পেঁপেতে তিনের অধিক উপাদান আছে যা চোখের ARMD নামক রোগ প্রতিরোধে করতে কার্যকরী ভুমিকা রাখে।

✬ ক্যান্সার রোধেঃ
পেঁপেতে রয়েছে ভিটামিন বি-১৭, সাথে ভিটামিন এ, সি, ই। যা ক্যান্সার কোষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এছাড়াও এতে আরো অনেক উপাদান রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে।

✬ বমিবমি ভাব লাঘবে উপকারীঃ 
Nausea একটি শারীরিক উপসর্গ যাতে পাকস্থলির উপরিভাগে ব্যথা অনুভূত হয় এবং এক ধরণের অস্বস্তির সাথে সাথে বমি বমি ভাব হয়। সম্প্রতি দেখা গেছে, এই সমস্যায় পেঁপে দারুণ কার্যকর ভুমিকা পালন করে। কেননা পেঁপেতে কিছু এনজাইম আছে যা পাকস্থলির এসিডের ভারসাম্য সঠিক মাত্রায় রাখে।

✬ ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ
পেঁপে শরীরের মেটাবলিজম প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটির মধ্যে থাকা বিভিন্ন এনজাইম শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমিয়ে আনতে সাহায্য করে।

✬ ফুসফুস সুস্থ রাখেঃ 
পেঁপের মধ্যে প্রচুর beta- cryptoxanthin থাকে। একটি মাঝারি সাইজের পেঁপেতে ২,৩১৩mcg পরিমাণ beta- cryptoxanthin পাওয়া যায়। যা ফুসফুসের বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ফুসফুসের ক্যান্সার রোধেও সাহায্য করে।

✬ ঠাণ্ডা জ্বর এবং ফ্লু রোধেঃ 
অনেকেই ভাবে ফলের মধ্যে, কমলাতেই বুঝি প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ আছে। কিন্তু এই ধারণা ঠিক নয়। শুধু কমলাতেই নয় পেঁপেতেও প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে যা ঠাণ্ডা জ্বর এবং ফ্লু রোধ ভাল কাজ করে।


[ আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য, ধন্যবাদ ]

Sunday, August 17, 2014

'ইবোলা ভাইরাস' মোকাবেলার সম্পর্কে কিছু তথ্য!

সাম্প্রতিক সময়ে আফ্রিকা অঞ্চলের ইবোলা ভাইরাস নিয়ে বিশ্বজুড়ে চরম এক তোড়জোড় শুরু হয়েছে। প্রাণঘাতী এই ভাইরাসটি আসলে কি সে সম্পর্কে আমাদের কিছুই জানা নেই। ইবোলা ভাইরাস সম্পর্কে জুরুরী তথ্যগুলো জেনে নিন।


ইবোলা ভাইরাস কি সেটি জেনে নিন! 
ইবোলা ভাইরাস জ্বর/Ebola virus disease(EVD) বা ইবোলা হেমোরেজিক জ্বর /Ebola hemorrhagic fever(EHF) এই ইবোলা ভাইরাস দ্বারা মানুষের শরীরে সংক্রমিত একটি রোগ। পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোতে এই রোগ মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে! ১৯৭৬ সালে সর্বপ্রথম এই ভাইরাস দেখা দেয়। এরপর ততটা না ছড়ালেও সাম্প্রতিক সময়ে এটি মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই বহু মানুষ মারা গেছে এই ভাইরাসে।

সংক্ষেপে এই রোগ সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক:

ইবোলা রোগের লক্ষণ! 
ইবোলা রোগের লক্ষণ হচ্ছে উচ্চ মাত্রার জ্বর হওয়া। রক্তক্ষরণ এবং অনেক ক্ষেত্রেই সেন্ট্রাল নার্ভ ডেমেজ হয়ে যায়। এ রোগে আক্রান্ত হলে মৃত্যুর আশঙ্খা প্রায় ৯০% পর্যন্তও হতে পারে। ২১ দিন পর্যন্ত সময় নিতে পারে এর লক্ষণ পরিলক্ষিত হতে।

কোথা থেকে আসে এই ভাইরাস? 
ফল খেকো বাদুর মূলত এই ভাইরাসের প্রাকৃতিক বাহক। এখন পর্যন্ত এই রোগের কোনো প্রতিশেধক আবিষ্কার হয়নি!
ইবোলা ভাইরাসের ৩টি ভয়াবহতা

✬ এখন পর্যন্ত এই রোগটির কোনো রকম প্রতিশেধক আবিষ্কার হয়নি।
✬ এটি ছোঁয়াচে জাতীয় রোগ। সাধারণত শরীরের অভ্যন্তরীণ তরল পদার্থের মাধ্যমে এই রোগটি ছড়ায়। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এটি এমন একটি রোগ যে, মৃত্যুর পর মৃত ব্যক্তির শরীরেও এই রোগের ভাইরাস জীবিতো অবস্থায় থেকে যায়। আবার তা জীবিতো মানুষকে সংক্রামিত করার ক্ষমতা রাখে।
✬ ১০ জন আক্রান্ত ব্যক্তির মধ্যে ৬ জনেরই মৃত্যুর সম্ভাবনা থেকে যায়।


আশার কথা হলো, রোগটি ফ্লু ও অন্যান্য বায়ুবাহিত রোগের মতো ছড়ায় না, আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে না আসলে এই রোগে সংক্রমিত হবার ভয় নেই।

রোগ ছড়ায় কিভাবে? 
এ প্রশ্নের উত্তর পাওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। যেহেতু প্রতিশেধক আবিষ্কার হয়নি এখনও। সেহেতু প্রতিকার করাটাই সর্বোত্তম পন্থা। এই রোগ কিভাবে ছড়ায় তা জানা থাকলে, এই রোগ প্রতিরোধ করা অনেকটাই সহজ। আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর থেকে নির্গত তরল এর সংস্পর্শে সুস্থ কোনো ব্যক্তি আসলে এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। শরীর থেকে নির্গত তরল যেমন- ঘাম, লালা, বুমি, ডায়েরিয়ার এর সংস্পর্শে আসলে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। বীর্যের মাধ্যমেও এই রোগ ছড়াবার সম্ভাবনা রয়েছে। আবার আক্রান্ত রুগী মারা গেলেও মৃতের শরীরেও এর জীবাণু সক্রিয় থাকে, যে কারণে মৃতব্যাক্তির শেষক্রিয়া সম্পন্ন করার সময়ও সর্বোচ্চ সতর্কমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।

ইবোলা ভাইরাস রোগের চিকিৎসা! 
আগেই বলা হয়েছে, এই রোগের কোনো প্রতিষেধক এখন পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি। সুতরাং যা করতে হবে রোগীকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করতে হবে নিজে নিজে সুস্থ হওয়ার জন্য। 

ডায়েরিয়ার কারণে রোগীর শরীরে পানিশূণ্যতা দেখা দিলে রোগীর জন্য জরুরি ভিত্তিতে সেলাইনের ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে করে পানিশূণ্যতাজনিত সমস্যা দেখা না দেয়। জ্বর নিয়ন্ত্রণে রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে। যাতে করে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে না যায় সেদিকে নজর রাখতে হবে। রোগিকে সার্বক্ষণিকভাবে মনিটর করতে হবে। দেখতে হবে শরীরে অক্সিজেনের পরিমাণ সঠিক আছে কিনা। ব্লাডপ্রেশার কম অথবা বেশি হচ্ছে নাকি তাও খেয়াল রাখতে হবে।

লক্ষণ অনুযায়ী রোগীর শাররীক ও মানসিক লক্ষণ বিবেচনা করে ঔষধ নির্বাচন করলে হোমিওপ্যাথিতে এই ভাইরাস নিরাময় সম্ভব।

কিভাবে আপনি বাঁচবেন?

সাধারণত যে সকল জায়গাতে এ রোগ দেখা দিয়েছে ওই সকল জায়গায় না গেলে আপনার ভয় পাওয়ার কিছুই নেই। কিন্তু আপনি যদি সর্বশেষ২/৩ সপ্তাহের মধ্যে আক্রান্ত দেশগুলোর কোনো একটিতে ভ্রমণ করে থাকেন, তবে অবশ্যই সতর্ক অবস্থা গ্রহণ করা দরকার।
 

✬ সবসময় হাত সাবান এবং গরম পানি দিয়ে ধুতে হবে।
✬ খেয়াল রাখতে হবে যাতে চোখ, নাক অথবা মুখে হাত লাগানোর আগে হাত ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।
✬ আক্রান্ত ব্যক্তির কাছে যাওয়ার সময় শরীর ঢেকে মাস্ক পরে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
✬ আক্রান্ত ব্যক্তির বডি লিকুইড যাতে আপনার সংস্পর্শে কোনোভাবেই না আসে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

✬ যদি কোনো কারণে এই রোগের লক্ষণ দেখা দেয়, তবে সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে আলাদা করে ফেলতে হবে, যাতে অন্য কেও এ রোগে আক্রান্ত না হয় এবং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

বাংলাদেশে যাতে এই রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা না দেয় সেদিকে খেয়াল রাখতে সকলকে সচেতন হতে হবে। জ্বর, সর্দি, কাশি হলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎকের পরামর্শে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে হবে। ভীত না হয়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে এবং পাশ্ববর্তী সকলকে সচেতন করতে হবে।



[ আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য, ধন্যবাদ ]

Thursday, August 14, 2014

টিস্যু পেপার দিয়ে তৈরি হচ্ছে মাঠা!

দেখে নিন কি খাচ্ছেন?

ব্যবহার করা টিস্যু পেপার দিয়ে তৈরি হচ্ছে মাঠা !



রাজধানীর যেখানে-সেখানে চলছে নামে- বেনামে মাঠা তৈরির কাজ।

আর এসব মাঠা তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত টিস্যু পেপার দিয়ে। এসব মাঠা বিভিন্ন বিপনীবিতান ও ফুটপাতে বিক্রি হচ্ছে।

সম্প্রতি রাজধানীর পুরান ঢাকা ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। অনুসন্ধানে জানা যায়, পুরান ঢাকার সুত্রাপুর এলাকায় ছোট-বড় মিলে প্রায় দেড়শ হোটেল রয়েছে।

প্রত্যেক হোটেলেই খাওয়ার আগে ও পরে হাত মুছে টিস্যু ফেলার ঝুড়ি রয়েছে। এসব ঝুড়ি থেকে ওই টিস্যুগুলো বস্তা ভরে নিয়ে যায় কিছু ছেলে।

এসব টিস্যু কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়- এ বিষয়ে অনেকের আগ্রহ না থাকলেও কিছু লোক বিষয়টা জানে। এরকম একজনের সঙ্গে কথা হয়।

তিনি জানান, সুত্রাপুরের বিভিন্ন হোটেল থেকে সংগ্রহ করাটিস্যু পেপার শ্যামপুরের মুসলিম মাঠা কারখানায় যায়। ওই কারখানায় এগুলো দিয়ে মাঠা তৈরি হয়। পরে ওই কারখানায় গেলে ভেতরে ঢুকতে দেয়নি কারখানা কর্তৃপক্ষ।

কারখানার পাশের বাড়িওয়ালা আকবর সর্দার জানান, অনেক আগে থেকেই টিস্যু পেপার দিয়ে মাঠা তৈরি করা হচ্ছে।

কারখানার মালিক মতিন মিয়া কয়েকবার জেলও খেটেছেন। বের হয়ে আবার একই কাজ করছেন তিনি।
কারখানায় কোনো সাইনবোর্ড না থাকলেও মাঠার বোতলে লেখা রয়েছে ‘মুসলিম মাঠা’, কিন্তু বোতলের গায়ে কারখানার ঠিকানা লেখা নেই।

‘ভেজালমুক্ত খাবার খাবেন, সারা জীবন সুস্থ থাকবেন’- এ কথাও লেখা রয়েছে বোতলের গায়ে। 
শ্যমপুরে এ রকম অসংখ্য কারখানা রয়েছে। এসব কারখানায় তৈরি মাঠা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ব্যাবসায়ীরা এসে নিয়ে যায়।

এ বিষয়ে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক ডাক্তার সুদীপ রঞ্জন দেব জানান, টিস্যু পেপার দিয়ে তৈরি মাঠা মানুষ খেলে সরাসরি কিডনি ড্যামেজ হবে। পাকস্থলি ও লিভারে পঁচন ধরবে।

এভাবে যারা মাঠা তৈরি করছে, কঠোর আইন করে তাদের শাস্তি দেওয়ার দাবি জানান তিনি।

আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।

Tuesday, August 12, 2014

মরণঘাতী ‘’ইবালা ভাইরাস’’

আফ্রিকার একটি নদীর নামে সর্বপ্রথম বাদুর প্রাণী থেকে ছড়িয়ে পড়া মরণঘাতী ‘’ইবোলা ভাইরাস’’ মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে সারা আফ্রিকায়। 


ইতিমধ্যে জাতিসংঘ জরূরী অবস্থা জারি করেছে। ভয়ের ব্যাপার হচ্ছে, এই রোগের কোন প্রতিষেধক আজতক পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি।

আরো ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে, সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে এই রোগ সনাক্ত করা গেছে। একবার যদি এই রোগ কাঁটাতারের বেড়া পার হতে পারে তাইলে শেষ!

আসুন, এই রোগের উপসর্গ এবং প্রাদুর্ভাব কিভাবে হয় জেনে নিইঃ

১. আক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত, প্রস্রাব, মল, বীর্য ও অন্যান্য শারীরিক তরলের সংস্পর্শে ভাইরাসটি অন্যের শরীরে প্রবেশ করে। প্রভাব দেখা যায় ২ থেকে ২১ দিনে।


২. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ও শ্বেত রক্তকণিকা ধ্বংস করে।

৩. আক্রান্ত কোষগুলো সারা শরীরে ভাইরাসটি ছড়িয়ে দেয়।

৪. রক্ত জমাট করে ফেলে এবং এ কারণে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিকল হয়ে যায়।

৫. রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে এমন বিপজ্জনক পর্যায়ে পৌছাঁয় যে সেটি নিজের বিরুদ্ধেই কাজ করতে থাকে।

৬. রোগটি মানুষের মস্তিষ্ক, যকৃৎ, কিডনি, অন্ত্র, চোখ, যৌনাঙ্গসহ শরীরের সব অঙ্গ- প্রতঙ্গে আক্রমণ করতে পারে।

** সুস্থ হয়ে উঠা পুরুষেরা বীর্যের মাধ্যেমে ৭ সপ্তাহ পর্যন্ত ভাইরাসটি ছড়াতে পারে।

কিভাবে ছড়ায়?

বলা হয়ে থাকে বাদুরের খাওয়া ফল থেকেই ইবোলা ভাইরাস মানুষের দেহে প্রথম প্রবেশ করে এবং পরবর্তীতে তা মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে শুরু করে। ইবোলা আক্রান্ত মানুষের দেহরস অপর কোনো মানুষের দেহের স্পর্শে আসলে সেই ব্যক্তিও আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুর পরও ভাইরাসটি বেশ কয়েকদিন টিকে থাকে।

আশার কথা হলো, রোগটি ফ্লু ও অন্যান্য বায়ুবাহিত রোগের মতো ছড়ায় না, আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে না আসলে এই রোগে সংক্রমিত হবার ভয় নেই।

লক্ষণ অনুযায়ী রোগীর শাররীক ও মানসিক লক্ষণ বিবেচনা করে ঔষধ নির্বাচন করলে হোমিওপ্যাথিতে এই ভাইরাস নিরাময় সম্ভব। এই রোগের একমাত্র চিকিৎসা হচ্ছে,
• পানিশূন্যতা পূরন
• রোগীকে পর্যবেক্ষণ

আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।

Saturday, August 9, 2014

নখের বিভিন্ন চেহারায় নানা রোগের লক্ষণঃ

চিকিৎসকরা খুব সহজেই মানুষের নখের অবস্থা দেখে মারাত্মক কোনো স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা বলে দিতে পারেন নখের প্রায় ৩০ রকম চেহারা স্বাস্থ্য সম্পর্কে নানা তথ্য প্রদান করে 


আরো বিশেষ কিছু অবস্থা রয়েছে যা দেখে একাধিক সমস্যার কথা বোঝা যায় এমনকি নখের চেহারায় লুকিয়ে থাকে হৃদরোগ, ক্যান্সার অথবা এমনই বেশ কয়েকটি জটিল রোগের লক্ষণ

এখানে নখের ১০টি অবস্থার কথা জেনে নিন যা বিভিন্ন রোগের লক্ষণ প্রকাশ করেঃ
১. এমফিসেমিয়ার মতো ফুসফুসের সমস্যা এবং ফুসফুসের অন্যান্য রোগে নখের অবস্থা বিধ্বস্ত হয়ে যায় দেখে মনে হয়, নখ কেউ হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়েছে এই নখের নিচের টিস্যু পাতলা হয়ে যায় এবং এর আকৃতি গোলাকার বা টিউবের মতো আকৃতি পায় এ ধরনের নখ হৃদরোগসহ পাকস্থলী ও বাওয়েল ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ করে 
২. আঙ্গুলের মাথা থেকে নখের শেষভাগ অনেক নিচে থাকে নখটিকে অনেক ছোট মনে হয়। এ ধরনের নখ একজিমা, আরথ্রাইটিস অথবা সোরিয়াসিস এর লক্ষণ এসব রোগে আক্রান্তের মধ্যে অর্ধেকের বেশি রোগীর এমন নখ থাকে
৩. নখের ওপরে লম্বালম্বি বা আড়াআড়িভাবে এলোমেলো দাগ তৈরি হয় এটি লিভারের সমস্যা এবং পুষ্টিহীনতার লক্ষণ হতে পারে এসব দাগ রক্তে প্রোটিনের অভাগ নির্দেশ করে
৪. নখে কালচে লম্বালম্বি দাগ ত্বকের ক্যান্সার নির্দেশ করে ত্বকের ক্যান্সার সাবুনগুয়াল মেলানোমা হয়ে বিরাজ করে যা নখের এই চেহারা দেয়
৫. হাতের আঙ্গুল চামচের মতো বাঁকা হয় আয়রনের অভাবে। এ ছাড়া নখের দুই পাশ ও সামনের দিকে বেড়ে চামচের মতো হতে থাকে যাকে কইলোনাইসিয়া বলে এমন নখ লোপাসের লক্ষণ
৬. নখের অস্বাভাবিক রঙ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ করে হলুদাভ নখ টিউবারকলোসিস এবং ফুসফুসের কয়েক ধরনের সমস্যার কথা জানায় বাদামী নখ গর্ভবতীদের থায়রয়েডের সমস্যা নির্দেশ করে নখের এক ভাগের সাদা রঙ এবং অন্য ভাগের কালচে রঙ অকার্যকর কিডনির লক্ষণ দেখায়
৭. নখের বাম থেকে ডান দিকে চলে যাওয়া গভীর দাগ বড় ধরনের রোগ অথবা আঘাতের ফলে হয়
৮. কোনোরকম আঘাত ছাড়া নখ নরম হয়ে আলগা হয়ে যাওয়ার অর্থ দেহে রক্ত চলাচলের প্রবাহমাত্রা কম এ ধরনের নখ থায়রয়েডের সমস্যা এবং অন্য ওষুধ গ্রহণের ফলে সৃষ্ট অ্যালার্জির লক্ষণ প্রকাশ করে
৯. প্যারোনাইসিয়া হলে নখ তার টিস্যু থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে উল্টে যায়। এই নখ পুড়ে গেছে বলে মনে হয় আবার ডায়াবেটিস ও এইচআইভি হলেও এমন হয়
১০. নখের নিচে লালচে অথবা বাদামী রঙের দাগ হৃদযন্ত্রের ভালভে সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ করে

 [আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য ধন্যবাদ।]

Saturday, August 2, 2014

মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা!

মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা কমন ব্যাপার 


কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্যথা এড়িয়ে চলা যায়কোন বোতলে গরম পানি ভরে বা কাপড় গরম করে তলপেটে ২০/২৫ মিনিট ছ্যাক লাগাতে হবেএটা সপ্তাহে টানা ৩/৪ দিন করে করতে হবেএতে ধীরে ধীরে মাসিকের সময় ব্যাথা কমে যাবে

এছাড়া আরেকটা পদ্ধতি আছে- সিজ বাথ মিনিট গরম পানিতে কোমর ডুবিয়ে বসে থাকতে হবেপরের ২/১ মিনিট ঠাণ্ডা পানিতেএভাবে ২০/২৫ মিনিট সিজ বাথ নিতে হবেএটাও সপ্তাহে টানা ৩/৪দিন নিতে হবেশুধু পানি বা পানিতে কিছু লবন, বেকিং সোডা বা ভিনেগারও ব্যবহার করা যায়

আরেকটা পদ্ধতি আছে- কেজেল ব্যায়াম এটাও খুব উপকারী এগুলো করলে যোনি মধ্যে রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত না হয়ে আবার ঠিকঠাক হয়ে যাবে, ব্যাথাও কমে যাবে

আমাদের দেশের অনেক মেয়েদেরই শারীরিক ফিটনেস ভালো নয় বলে এরকম সমস্যা বেশি হয়একে একে এই পদ্ধতিগুলোর কথা সবাইকে বলে দিনএকজন আরেকজনকে বলে দিনএই অবাঞ্চিত সমস্যা থেকে মুক্ত থাকুক আমাদের নারী

আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।