Surprising Benefits of Exercise

Physical Exercise Is Going To Boost Your Cardiovascular Health.

Keeping Smile!

When someone is rude, keep a smile on your face. When you stay on the right road and keep your joy, you take away their power.

Yoga postures to relieve menstrual cramps

Many women suffer abdominal cramps during their menstrual cycles. At times, the cramps are combined with shooting or burning sensations in the lower abdomen. Nausea is also common during periods in females.

Health Benefits of Running

The health benefits of running include weight loss, a youthful appearance, prevention of muscle and bone loss, growth hormone enhancement, the prevention of stroke, diabetes, and hypertension. It also lowers high cholesterol level, improves blood clotting, boosts the immune system, reduces stress, and enhances mood.

Thursday, January 29, 2015

কেন সন্তানকে যৌনস্বাস্থ্য শিক্ষা দিতে হবে?

বুকে হাত দিয়ে সত্যি করে বলুন তো, আপনি কেন এসেছেন এই লেখাটি পড়তে? শিরোনামের যৌনশব্দটিই কি আপনাকে টেনে এনেছে? উত্তরটি যদি হ্যাঁহয়, তাহলে বিব্রতবোধ করার দরকার নেই, এটাই স্বাভাবিক! আমাদের সমাজে যৌনবিষয়ক যেকোনো জিনিস ট্যাবু হিসেবে গণ্য করা হয়, যেখানে বিষয়টি আমাদের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। যৌনশব্দটি মাত্রই আমাদের কাছে নেতিবাচক, অথচ এটিই আমাদের টানে বেশি! যুগ যুগ ধরে যে মন-মানসিকতা আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে বহন করে আসছি, তা সহজে পাল্টে ফেলা সম্ভব নয়।


তবুও মানুষকে পাল্টাতে হয়, প্রতিনিয়ত পরিবর্তন আসে মানুষের মানসিকতায়। সব পরিবর্তনই নেতিবাচক হবে, তা কিন্তু নয়! কিছু পরিবর্তন ইতিবাচক কোনো কিছুর খাতিরেই করতে হয়। তবে কিছু কিছু ইতিবাচক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আমরা অনেকাংশেই পিছিয়ে থাকি। যেমন যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে। আমারা নিজেরা তো এসব বিষয়ে সতর্ক নই-ই, সতর্ক করি না আমাদের সন্তানদেরও। সত্যি কথাটি হলো, যৌনস্বাস্থ্য আমাদের জীবনের সাথে জড়িত একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। এই ব্যাপারে অজ্ঞতা থাকলে তা স্বাভাবিক জীবনযাপন ব্যাহত করতে পারে।

একটি নির্দিষ্ট বয়সের পর সন্তানকে যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক শিক্ষা দেওয়া উচিত। আপাতদৃষ্টিতে বিষয়টি অস্বস্তিকর মনে হলেও আপনার সন্তানের জন্যই তা মঙ্গলজনক। কারণ যখন যৌনশব্দটির সাথে স্বাস্থ্যজড়িয়ে থাকে, তখন তা পুরো জীবন, এমনকি বংশবৃদ্ধির সক্ষমতার সঙ্গেও সম্পর্কিত।

শিক্ষা দেওয়ার সঠিক সময়ঃ
যেকোনো অভিভাবকের জন্যই অস্বস্তিকর তার সন্তানের সঙ্গে যৌনস্বাস্থ্য বিষয়ক কথাবার্তা বলা। কিন্তু এটা সন্তানের মঙ্গলের জন্যই করা জরুরি। আপনি এবং আপনার সন্তান যাতে বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি না হন, সেজন্য কথা বলার জন্য বেছে নিতে হবে সঠিক সময়। সন্তানকে এসব বিষয়ে তখনই বলতে হবে যখন তার বোঝার এবং অনুধাবন করার মতো বয়স হবে। বয়ঃসন্ধিকালই এর জন্য সঠিক সময়। যখন সন্তানের শারীরিক পরিবর্তনগুলো শুরু হবে, তখনই বলা উচিত। সাধারণত এ বিষয়ে মেয়ে সন্তানকে মায়েরা এবং ছেলে সন্তানকে বাবারা বুঝিয়ে থাকেন। তবে এটা জরুরি নয়। যদি বাবার সঙ্গে মেয়ের সম্পর্ক বেশি সহজ থাকে, তাহলে মেয়েকে বাবাও বলতে পারেন। একই কথা খাটবে মা এবং ছেলের ক্ষেত্রেও।

কেন দেবেন?
সন্তানকে কেন যৌনস্বাস্থ্য শিক্ষা দেওয়া উচিত, তার পেছনে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। আগেও বলেছি, যৌনস্বাস্থ্য বিষয়টি মানুষের সুস্থ জীবনযাপনের সাথে জড়িত। এ বিষয়ে জ্ঞান থাকলে সম্ভাব্য নানা রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

জেনে নিন এমনই কিছু কারণ, যা আপনার সন্তানের সারা জীবনের ওপর প্রভাব ফেলবেঃ-

✭ বয়ঃসন্ধিকালের সমস্যাঃ বয়ঃসন্ধিকালে কিশোর-কিশোরীদের নানা রকম শারীরিক পরিবর্তন হয়। বিশেষ করে যৌন এলাকাগুলোতে। মেয়েদের শুরু হয় ঋতুস্রাব, ছেলেদেরও পুরুষ হয়ে ওঠার নানান লক্ষণ দেখা দেয়। এর ফলে তাদের মন-মানসিকতাতেও নানা ধরনের পরিবর্তন আসে। অনেকেই তাদের এই শারীরিক পরবর্তনের কারণে বিব্রতবোধ করে। যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে জ্ঞান থাকলে তারা এই সমস্যাগুলো সহজেই মোকাবেলা করতে পারবে। মেনে নিতে পারবে এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো।

✭ স্বাস্থ্য রক্ষাঃ সুস্বাস্থ্য রক্ষায় শারীরিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অপরিহার্য। আর সন্তানকে যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে শিক্ষা দিলে তার পক্ষে নিজের সঠিক পরিচর্যা করাটা সহজ হবে। এটা শুধু কৈশোরে নয়, বরং সারাজীবনের জন্যই সুফল বয়ে আনবে। কারণ এর সাথে সম্পর্কযুক্ত রয়েছে সন্তান উত্‍পাদন ক্ষমতা তথা বংশবৃদ্ধির ব্যাপারটি। স্বাস্থ্য রক্ষার সাথে যৌনস্বাস্থ্য রক্ষার বিষয়টিও জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে।

✭ শারীরিক ও মানসিক বিকাশঃ যৌনস্বাস্থ্য শিক্ষা শারীরিক ও মানসিক বিকাশেও সহায়তা করে। জীবনে যৌনস্বাস্থ্য ঠিক রাখা কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আপনার সন্তান অনুধাবন করতে পারবে এবং সঠিকভাবে জীবনযাপন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। এছাড়া নিজের শরীর সম্পর্কে সচেতন হলে মানসিক বিকাশও যথাযথভাবে হয়। আপনার সন্তান নিজের দায়-দায়িত্ব নেওয়া শিখবে এখান থেকেই। কারণ তার যৌনস্বাস্থ্য সুরক্ষার ব্যাপারটি একান্তই তার নিজের দায়িত্ব।

✭ অনিয়মিত জীবন-যাপনঃ যৌনস্বাস্থ্য শিক্ষার আরেকটি সুদূরপ্রসারী সুফল হলো অনিয়মিত জীবনযাপন সম্পর্কে সতর্কতা। বিভিন্ন বাজে অভ্যাস, ধূমপান, ভুল খাদ্যাভাস যে যৌনস্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে এবং তা কতটা ক্ষতিকর হতে পারে, তা আপনার সন্তান যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হলে তবেই না বুঝতে পারবে। তাই বিব্রত বা অস্বস্তিবোধ না করে সন্তানকে সঠিকভাবে শিক্ষা দিন।

✭ যৌনরোগ সম্পর্কে সচেতনতাঃ আপনার সন্তান যদি কৈশোরেই যৌনস্বাস্থ্য সম্পর্কে সঠিক শিক্ষাটি পায়, তাহলে ভবিষ্যতে সে বিভিন্ন যৌনরোগ সম্পর্কেও সচেতন হবে। বিশেষ করে যেসব যৌনরোগ অপরিচ্ছন্নতার কারণে হয় সেসব সম্পর্কে আপনি নিজেও তাকে বলতে পারেন। আর যেসব রোগ যৌন সংসর্গের কারণে হয়, বড় হলে সে নিজে থেকেই এসব ব্যাপারে সতর্ক হবে।

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Sunday, January 25, 2015

হৃৎপিন্ড সুস্থ রাখার টিপস্ !

হৃদয় আর হৃৎপিন্ড এক জিনিস নয়বুকের ভেতর যে যন্ত্রটি আপনার সারা শরীরে রক্ত সঞ্চালন করে চলেছে সেটিই হৃৎপিণ্ডআর হৃদয় আপনার চিত্ততাই হার্ট ডিজিজ বলতে শুধুমাত্র হৃৎপিন্ডের রোগকেই বোঝায় নাহৃদরোগের জন্য মানসিক স্বাস্থ্যও দায়ীঅতিরিক্ত মানসিক চাপ, উচ্চ রক্তচাপ আর ডায়াবেটিসের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় বহুগুণ


সুস্থতার জন্য দরকার সঠিক জীবনদৃষ্টি আর সচেতনতাখাবার ও জীবনযাপনে সচেতন হলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমানো সম্ভব!
১. প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি খান ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর পটাশিয়াম থাকে
২. মাছের ডিম, মগজ, পনির, ডিমের কুসুম, মাখন যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন
৩. যদি প্রয়োজন না হয় পাতে বাড়তি লবণ নেওয়ার প্রয়োজন নেই
৪. দুধ খাবেনকিন্তু ননি তোলা দুধ ও দই খান
৫. বেশি বেশি মাছ খানমাছের তেলে আছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড
৬. লাল মাংস না খাওয়াই ভালো
৭. কখনোই মুরগির চামড়া খাবেন না
৮. শালগম, সয়াবিন, শুকনা শিমের বিচি ও মটরশুঁটি বেশি খাবেন
৯. ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার যেমন লেবু, আমলকী, কাঁচামরিচ, পেয়ারা বেশি খাবেন
১০. টিনজাত বা প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন
১১. টাটকা খাবার খান
১২. দেহের উচ্চতা অনুযায়ী ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন
১৩. যতটুকু সম্ভব হাসুন
১৪. দুশ্চিন্তা উত্তেজনা নয়
১৫. সবার সঙ্গে গল্প করুন
১৬. গান গাইতে পারেন মনের আনন্দে
১৭. মজার বই পড়ুন
১৮. শারীরিক পরিশ্রম করুন
১৯. নিয়মিত ব্যায়ম করুন
২০. ধূমপান বর্জন করুন

আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।

Monday, January 19, 2015

নিয়মিত করুন এই ৫টি কাজ, চুলপড়া রোধ করুন বহুগুণে!

চুল পড়া শুরু করলেই আমরা যে জিনিসটি বেশি করি, তা হলো দুশ্চিন্তা। কিন্তু জানেন কি, চুল পড়ার দুশ্চিন্তায় আরো বেশি চুল পড়ে যায়? তাই চুল পড়া রোধ করতে হলে প্রথমেই রোধ করতে হবে দুশ্চিন্তা। চুল মানুষের সৌন্দর্যের একটা বড় মাপকাঠি। তাই চুল নিয়ে আমাদের আবেগটাও বেশি। ঠিক এ কারণেই চুল পড়লে বা মাথায় টাক পড়ে গেলে অনেকেই মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। চুলের অতি সাধারণ কিছু যত্ন, বিশেষ করে ঘুমানোর আগে কিছু কাজ নিয়ম করে করলে চুল পড়া রোধ করা যায় অনেকখানি এবং আজীবনের জন্যই।




 চুল পরিষ্কার রাখুনঃ চুল পড়া রোধের প্রথম শর্ত হলো চুল পরিষ্কার রাখা। তাই সারাদিন বাইরে ধুলোময়লার ভেতর থাকার পর অবশ্যই বাড়ি ফিরে চুল পরিষ্কার করা উচিত। সকালে বা দিনের বেলা সম্ভব না হলে রাতের গোসলের সময় শ্যাম্পু করুন। প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য মাইল্ড শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। ঘুমানোর আগে অবশ্যই চুল শুকিয়ে ঘুমাবেন।

★ চুল আঁচড়ানঃ বাইরে থেকে ফেরার পর যদি চুল ধোয়া সম্ভব না হয় তাহলে প্রথমে চিরুনী দিয়ে চুল ভালো করে আঁচড়ে জট ছাড়িয়ে নিন। এর পর চিরুনী পানিতে ভিজিয়ে নিয়ে তারপর চুল আঁচড়ান। চুলে আটকে থাকা আলগা ধুলো চিরুনীর সাথে উঠে আসবে। আবার চিরুনী ধুয়ে নিয়ে একইভাবে চুল আঁচড়ান।

 চুল বেঁধে ঘুমানঃ মানুষের গড়ে প্রতিদিন ১০০টা পর্যন্ত চুল পড়ে যেতে পারে। এবং বেশির ভাগ চুল পড়ে যায় রাতের বেলা, বালিশের সাথে চুলের ঘষা লেগে। রাতে চুল বেঁধে ঘুমান, বিশেষ করে যাঁদের বড় চুল। তাহলে চুল কম পড়বে। অনেকেই আছেন যাঁরা চুল বেঁধে ঘুমাতে পারেন না, অস্বস্তিবোধ করেন। আবার অনেকের মাইগ্রেন আছে বলে চুল বেঁধে ঘুমালে মাথাব্যথা করে। যাঁদের চুল বেঁধে ঘুমাতে সমস্যা তাঁরা ঘুমাতে যাবার আগে চুল ভালো করে আঁচড়ে নিন। চুলে জটা থাকলে চুল পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

★ চুল শুকনো রাখুনঃ যাঁরা অতিরিক্ত ঘামেন তাঁদের চুল পড়ে যায় বেশি। এমনভাবে ঘুমান যাতে ফ্যানের বাতাস মাথায় লাগতে পারে। রাতে মাথার ত্বক ঘামলে চুলের গোড়া দুর্বল হয়ে যায় এবং চুল আরো বেশি পড়ে যায়। গোসলের পর এক মগ পানিতে ৩ চা চামচ গোলাপজল মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এতে চুলের গোড়া কম ঘামবে।

 তেল লাগানঃ পরের দিন ঝরঝরে চুল পেতে চাইলে আগের দিন রাতে চুলে তেল লাগান এবং পরদিন শ্যাম্পু করুন। অলিভ অয়েল বা নারকেল তেল কুসুম গরম করে চুলের গোড়ায় লাগান। আলতো হাতে মাসাজ করুন। এতে ঘুম যেমন ভালো হবে তেমনি মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন ভালো হওয়ায় শ্যাম্পু করার সময় চুলও পড়বে কম।

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Sunday, January 11, 2015

নাক ডাকার সমস্যা!

নাক ডাকার সমস্যা চিরতরে দূর করবে ২টি জাদুকরী পানীয়!


নাক ডাকার সমস্যা আপাত দৃষ্টিতে খুব বেশি ক্ষতিকর মনে না হলেও এটি আসলে বেশ খারাপ একটি সমস্যা। এটিকে হৃদরোগের লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়ে থাকে। এছাড়া এই নাক ডাকার সমস্যা যে বেশ বিরক্তিকর ও বিব্রতকর, তা নতুন করে বলে দিতে হয় না। যিনি নাক ডাকেন তিনি না বুঝলেও পাশে থাকা মানুষটির ঘুম হারাম হয়ে যায়।

তাই নাক ডাকা সমস্যাকে অবহেলা নয় মোটেই। সমস্যাটি কীভাবে দূর করা যায় সে বিষয়ে ভাবতে হবে। ঘরোয়া ভাবে খুব সহজে এবং বেশ সুস্বাদু উপায়ে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। জানতে চান কীভাবে? চলুন তবে দেখে নেয়া যাক।

গাজর- আপেলের জুসঃ
শুনতে সাধারণ মনে হলেও এই জুসের রয়েছে শ্বাসনালী কিছুটা চওড়া ও শ্বাসনালীর মিউকাস দ্রুত নিঃসরণের ক্ষমতা যা নাক ডাকা থেকে মুক্তি দিতে বেশ কার্যকর।

✰  ২ টি আপেল ছোটো ছোটো খণ্ডে কেটে নিন এবং ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন।
✰  এবার ২ টি গাজর কেটে ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন।
✰  এরপর একটি লেবুর ১/৪ অংশ কেটে রস চিপে এতে দিয়ে দিন এবং ১ চা চামচ আদা কুচি দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন।
✰  কিছুটা পানি দিয়ে বেশ ভালো করে ব্লেন্ড করে নিয়ে ছেঁকে নিন।
✰  এই পানীয়টি প্রতিদিন পান করুন। নাক ডাকার সমস্যা দূরে পালাবে।

হলুদের চা!
হলুদ প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। এটিও বেশ কার্যকর নাক ডাকা সমস্যার সমাধানে।

✰  ২ কাপ পরিমাণ পানি চুলায় বসিয়ে জ্বাল দিতে থাকুন।
✰  এতে ১ চা চামচ পরিমাণ কাঁচা হলুদ বাটা দিয়ে দিন (গুঁড়ো হলেও চলবে)। এবার আবার জ্বাল করতে থাকুন।
✰  যখন পানি ফুটে ১ কাপ পরিমাণে চলে আসবে তখন তা নামিয়ে ছেঁকে ফেলুন।
✰  এবার ১/২ চা চামচ মধু ও ২/৩ ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন।
✰  প্রতিদিন ঘুমুতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে পান করে নেবেন। দেখবেন নাক ডাকার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Thursday, January 8, 2015

খুশকি দূর করার উপায়!

চলে এসেছে শীতকাল। নানা রকম সবুজ সবজিতে ভরে গেছে বাজার। তাই শীত মানেই জমিয়ে খাওয়ার আয়েস। তবে ত্বক ও চুলের ক্ষেত্রে শীতকালটা কিন্তু মোটে‌ও সুবিধার নয়। শীতকালে চুল হয়ে ওঠে রুক্ষ-সুক্ষ। উপরন্তু বাড়তি পাওনা খুশকি। শীতকালে মাথার স্কাল্প শুষ্ক হয়ে ওঠে আর তাতেই এই সমস্যা। এছাড়া বিভিন্ন কারণেও খুসকি হতে পারে। যেমন-ব্যাকটেরিয়াল বা ফানগাল ইনফেকশন। চুলে ঠিক মত শ্যাম্পু না করা ও চুল ঠিক মত না আঁচড়ানো অথবা পুষ্টির অভাবে, এইসব কারণ হতে পারে খুশকির।


খুশকি তাড়াতে আজকাল বাজার ভরে গেছে অ্যান্টি ড্যানড্রাফ শ্যাম্পুতে। কিন্তু এই শ্যাম্পুতে থাকা কেমিকেল খুশকি তাড়ায় কিন্তু চুল হারিয়ে ফেলে তার প্রাণ। অন্যদিকে আবার শ্যাম্পু ব্যবহার করা বন্ধ করলে ফিরে আসে খুশকি। 

তাই চিরতরের জন্য এই খুশকি বিদায় করতে আপনাদের জন্য রইল সহজ কিছু ঘরোয়া উপায়ঃ

১) ২ চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়ো আর দইয়ের একটি মিশ্রণ বানিয়ে ভাল করে চুলের গোরায় লাগান। এক ঘণ্টা রেখে কোন মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

২) অলিভ ওয়েল বা তিল তেল সারা রাত চুলে লাগিয়ে সকালে স্নান করার ১ ঘণ্টা আগে চুলের গোরায় লেবুর রস লাগিয়ে কিছুক্ষণ পর ভাল করে চুল ধুয়ে ফেলুন।

৩) ভিনেগার আর জল সমপরিমাণে মিশিয়ে সারারাত চুলের গোরায় লাগিয়ে রেখে দিন। সকালে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৪) সারারাত মেথি ভিজিয়ে রাখুন, সকালে ভাল করে বেটে নিয়ে চুলের গোরায় লাগান। ২,৩ ঘণ্টা রেখে শিকাকাই বা রিঠা দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৫) আপেল থেকে তার রস বার করে নিন। এই রস দিয়ে ভাল করে চুল ম্যাসাজ করুন, খুশকির হাত থেকে মুক্তি পাবেন।

৬) বিট মূলের রস, ভিনেগার আর আদার রস একসঙ্গে মিশিয়ে ভাল করে চুলের স্কাল্পে ম্যাসাজ করে কিছুক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত খুশকি দুর হবে।

৭) অ্যালোভেরা বা ঘৃতকুমারীর পাতা বেটে ১৫-২০ মিনিট চুলে লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

৮) চুলে শ্যাম্পু করার সময় এক চা চামচ বেকিং সোডা ভাল করে শ্যাম্পুর সঙ্গে মিশিয়ে তা দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। একবার শ্যাম্পু করলেই তফাত বুঝতে পারবেন।

৯) নিম পাতার অনেক রকম অ্যান্টি ব্যায়োটিল, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি ফানগাল গুণ আছে, তাই যাদের অনেক খুসকি আছে তারা নিমের পাতা বেটে আধ ঘণ্টা মাথায় লাগিয়ে রাখুন, পরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার লাগান। আর খুশকি থাকবে না।


১০) রসুন যা সহজেই পাওয়া যায়, খুশকি সারানোর জন্য এটা খুবই ভাল। রসুনের পেস্ট বানিয়ে চুলে অধঘন্টা লাগিয়ে রাখুন পরে কোন মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Tuesday, January 6, 2015

হস্তমৈথুনে যেসব শারীরিক সমস্যা গুলো হয়!

ইসলামের দৃষ্টিতে এটা হারাম এবং কবীরা গুনাহ। শরীয়ত অনুযায়ী যারা হস্তমৈথুন করে তারা সীমালংগনকারী।


পুরুষেরা হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে কিছু শারীরিক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছেঃ- 
পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক (Impotent) হয়ে যায়। অর্থাৎ যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।
আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত।ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়।বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না।
অকাল বীর্যপাত হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়।তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০মিলিয়নের কম।।যার ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয়। (যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয় না।)
অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়।

Dr. Liu বলেনঃ-
“There is a huge change in body chemistry when one masturbates excessively”

আর শরীরের অন্যান্য যেসব ক্ষতি হয়ঃ-
 Nervous system, heart, digestive system, urinary system এবং আরো অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় ।পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।
 চোখের ক্ষতি হয়।
 স্মরণ শক্তি কমে যায়।
 মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
 আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semenঅর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয়।ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে পারেন না।মহান আল্লাহ্ তাআলার স্মরণ থেকে মুসলিমদের দূরে রাখে হস্তমৈথুন।

রসূলুল্লাহ্ (সঃ) বলেছেনঃ-
যে ব্যক্তি আমাকে তার দুই চোয়ালের মধ্যবর্তী জিনিস (জিহ্বার) এবং দুই পায়ের মধ্যবর্তী জিনিস (যৌনাঙ্গের) নিশ্চয়তা (সঠিক ব্যবহারের) দেবে আমি তার বেহেশতের নিশ্চয়তা দিব।” -(বুখারী ও মুসলিম)


[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]