Surprising Benefits of Exercise

Physical Exercise Is Going To Boost Your Cardiovascular Health.

Keeping Smile!

When someone is rude, keep a smile on your face. When you stay on the right road and keep your joy, you take away their power.

Yoga postures to relieve menstrual cramps

Many women suffer abdominal cramps during their menstrual cycles. At times, the cramps are combined with shooting or burning sensations in the lower abdomen. Nausea is also common during periods in females.

Health Benefits of Running

The health benefits of running include weight loss, a youthful appearance, prevention of muscle and bone loss, growth hormone enhancement, the prevention of stroke, diabetes, and hypertension. It also lowers high cholesterol level, improves blood clotting, boosts the immune system, reduces stress, and enhances mood.

Wednesday, July 15, 2015

সবুজ আপেল খাওয়ার ১০ টি স্বাস্থ্য উপকারিতা!

আপেলের গুনাগুন সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। এই সুস্বাদু ফল আমাদের সবারই খেতে কমবেশি ভালো লাগে এবং নারী-পুরুষ সবার জন্যই আপেল খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি।

ডাক্তারদের মতামত অনুযায়ী প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে না খুব একটা। আপেল সাধারণত দুই প্রকারের হয়ে থাকে, লাল ও সবুজ। লাল আপেলের গুণাবলি সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। কিন্তু সবুজ আপেলের বিশেষ গুণগুলো সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই ধারনা নেই। তাই চলুন আজ জেনে নিই আমাদের দেহের সুস্থতায় সবুজ আপেলের গুনাবলি সম্পর্কে কিছু তথ্য।

সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমানে ফাইবারঃ সবুজ আপেলের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ উপদান হল ফাইবার, যা সবুজ আপেলে আছে প্রচুর পরিমাণে। সবুজ আপেলের এই ফাইবার উপাদান আমাদের পেটের যে কোন সমস্যা রোধ করতে সাহায্য করে ও পরিপাক প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হতে সহায়তা করে।

কোলন ক্যানসার রোধ করেঃ সবুজ আপেলের ফাইবার উপদান আমাদের দেহকে কোলন ক্যানসার রোগ হওয়া থেকে রক্ষা করে।

ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেইঃ সবুজ আপেল আমাদের পেটের সুস্থতায় অনেক সাহায্য করে থাকে। তাছাড়া সবুজ আপেলের মধ্যে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই যা আমাদের দেহের জন্য খারাপ। তাই আপনি নিশ্চিন্তে ডায়েট করতে পারেন সবুজ আপেল খেয়ে।

কোলেস্টেরল মাত্রা খুব কমঃ বলাই হয়েছে কে সবুজ আপেলে কোন ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নেই এবং যতটুকু আছে তাও মাত্রায় খুব কম। যেহেতু সবুজ আপেলে প্রচুর পরিমানে ফাইবার উপাদান আছে তা দেহের কোলেস্টেরল মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখে।

সহজেই হজম হয়ঃ আপনি খুব ভারী কোন খাবার খেয়েছেন। চিন্তা করছেন হজম হবে কিনা ঠিকমত। কিন্তু চিন্তার কোন কারণ নেই ,আপনি একটি সবুজ আপেল খেয়ে নিন। কারণ সবুজ আপেলে আছে এনজাইম উপাদান যা খুব দ্রুত খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।

লিভার ও নালীর সমস্যা রোধ করেঃ সবুজ আপেল আমাদের দেহের লিভারের যে কোন সমস্যা দূর করে ও পাশাপাশি খাদ্য নালী, পরিপাক নালী ও অন্যান্য নালীর সমস্যা দূর করে।

রোগ প্রতিরোধ করেঃ সবুজ আপেল ডায়রিয়ার সমস্যা রোধ করে ও পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য ও বাতের সমস্যা দূর করে এবং বদ হজমের সমস্যাও দূর করে।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমূহঃ সবুজ আপেলে আছে ফ্লেভনয়েড ও পলিফেনল যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। আর এই উপদান দুটি আমাদের দেহের DNA এর ক্ষতি রোধ করে এবং ক্যানসারও রোধ করে।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রন করেঃ সবুজ আপেলের জৈব এসিড উপাদান আমাদের ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখে। তাই যদি আপনার বার বার ক্ষুধা লেগে থাকার সমস্যা থেকে থাকে তাহলে সবুজ আপেল খেয়ে ক্ষুধা নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারবেন।

দেহে শক্তি বৃদ্ধি করেঃ সবুজ আপেল আমাদের দেহে শক্তি যোগায়। সবুজ আপেলের অন্যতম উপদান কার্বোহাইড্রেট যা আমাদের দেহের জন্য খুব উপকারি। বিশেষ করে যারা খেলাধুলা করেন, কঠোর পরিশ্রম করেন তারা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় সবুজ আপেল অবশ্যই রাখুন। 

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Sunday, July 12, 2015

জেনে নিন আদর্শ ওজন!

আমরা কোনো কিছু না ভেবে শুধু দেখেই কাউকে মোটা বা চিকন বলে থাকি। আসলে কিন্তু ব্যাপারটি মোটেই তা নয়। চিকিৎসা বিজ্ঞান মতে বডি মাস ইনডেক্স বা বিএমআই নির্ণয় করে কাউকে রোগা বা মোটা বলা হয়ে থাকে। উচ্চতার সাপেক্ষে প্রতিটি মানুষের আছে একটি আদর্শ ওজন। ধারনা করা হয় যে ওজন যদি এই আদর্শ মাত্রায় থাকে, অর্থাৎ এর চাইতে বেশি বা কম না হয়ে থাকে, তাহলে মানুষটি সুস্থ দেহের অধিকারী। এবং রোগ বালাই হবার সম্ভাবনা কম।


আদর্শ ওজন নির্ণয়ের পদ্ধতিতে একজন ব্যক্তির ওজন কিলোগ্রামে মাপা হয় এবং উচ্চতা মিটারে মাপা হয়। এবার ওজনকে উচ্চতার বর্গফল দিয়ে ভাগ করা হয়। এই ভাগফলকে বলে বিএমআই। বিএমআই ১৮ থেকে ২৪-এর মধ্যে হলে স্বাভাবিক। ২৫ থেকে ৩০-এর মধ্যে হলে স্বাস্থ্যবান বা অল্প মোটা, ৩০ থেকে ৩৫-এর মধ্যে হলে বেশি মোটা। আর ৩৫-এর ওপরে হলে অত্যন্ত ও অসুস্থ পর্যায়ের মোটা বলা যেতে পারে।

অতিরিক্ত ওজন কিংবা অতি কম ওজন কারোই কাম্য নয়। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন বেঁটে কিন্তু মোটা, আবার অনেকে খুব লম্বা কিন্তু যেন তালপাতার সেপাই। এরকম অবস্থা মানে উচ্চতা অনুযায়ী তাঁদের ওজন ঠিক নেই।

আপনার ওজন বেশি না কম, নাকি তা ঠিকই আছে তা বুঝতে হলে জেনে নিন উচ্চতা অনুযায়ী আপনার ওজন কতো-

উচ্চতা --- পুরুষ(কেজি) --- নারী(কেজি)
►৪’৭” ------ ৩৯-৪৯ ----- ৩৬-৪৬
►৪’৮” ------ ৪১-৫০ ----- ৩৮-৪৮
►৪’৯” ------ ৪২-৫২ ----- ৩৯–৫০
►৪’১০” ------ ৪৪-৫৪ ----- ৪১–৫২
►৪’১১” ------ ৪৫-৫৬ ----- ৪২-৫৩
►৫ফিট ------ ৪৭-৫৮ ----- ৪৩-৫৫
►৫’১” ------ ৪৮-৬০ ----- ৪৫-৫৭
►৫’২” ------ ৫০-৬২ ----- ৪৬-৫৯
►৫’৩” ------ ৫১-৬৪ ----- ৪৮-৬১
►৫’৪” ------ ৫৩-৬৬ ----- ৪৯-৬৩
►৫’৫” ------ ৫৫-৬৮ ----- ৫১-৬৫
►৫’৬” ------ ৫৬-৭০ ----- ৫৩-৬৭
►৫’৭” ------ ৫৮-৭২ ----- ৫৪-৬৯
► ৫’৮” ------ ৬০-৭৪ ----- ৫৬-৭১
► ৫’৯” ------ ৬২-৭৬ ----- ৫৭-৭১
►৫’১০” ------ ৬৪-৭৯ ----- ৫৯-৭৫
►৫’১১” ------ ৬৫-৮১ ----- ৬১-৭৭
►৬ ফিট ------ ৬৭-৮৩ ----- ৬৩-৮০
►৬’১” ------ ৬৯-৮৬ ----- ৬৫-৮২
►৬’২” ------ ৭১-৮৮ ----- ৬৭-৮৪

শরীর অতিরিক্ত রুগ্ন হলে দেখতে খারাপ তো লাগেই, সাথে চেহারায় দ্রুত বলিরেখা পড়ে। অতি রুগ্ন মানুষ অপুষ্টির শিকার। ফলে পুষ্টি জনিত নানাবিধ রোগ, যেমন- অ্যানিমিয়া বা রক্ত শুন্যতা, শারীরিক দুর্বলতা, নানান রকম চর্মরোগ ইত্যাদি হওয়ার প্রবল সম্ভাবন থাকে। অপুষ্টির শিকার হলে চুল পড়ে যাওয়া, দাঁত নষ্ট হয়ে যাওয়া, হাড় খয়ে যাওয়া সহ নানা রকম রোগ হতে পারে।

আবার শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমার ফলে মানুষ মোটা হয় বা ভুঁড়ি হয়। ফ্যাট সেল বা চর্বিকোষ আয়তনে বাড়ে তখন শরীরে চর্বি জমে। পেটে, নিতম্বে, কোমরে ফ্যাট সেল বেশি থাকে। অতিরিক্ত খাওয়ার জন্য দেহে চর্বি জমে, আবার যে পরিমাণ খাওয়া হচ্ছে বা দেহ যে পরিমাণ ক্যালরি পাচ্ছে সে পরিমাণ ক্ষয় বা ক্যালরি খরচ হচ্ছে না-এ কারণেও দেহে মেদ জমতে পারে। এগুলো শোনার বা জানার পর অনেকে হয়তো বলবেন, সঠিক পরিমাণে খাদ্য গ্রহণের পরও ওজন বেশি। তাদের অভিযোগ সঠিক। বংশগত কারণেও মানুষ মোটা হতে পারে।

মদ্যপান, অতিরিক্ত ঘুম, মানসিক চাপ, স্টেরয়েড এবং অন্য নানা ধরনের ওষুধ গ্রহণের ফলেও ওজন বাড়তে পারে। বাড়তি ওজন কিংবা ভুঁড়ি নিয়ে অনেক সমস্যা। বাড়তি ওজনের জন্য যেকোনো ধরনের হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া রক্তনালিতে চর্বি জমে নানা সমস্যার সৃষ্টি হয়। বাড়তি ওজন রক্তচাপেরও কারণ। ডায়াবেটিস টাইপ-২ দেখা দিতে পারে মেদ বৃদ্ধির জন্য। মেদবহুল ব্যক্তির জরায়ু, প্রস্টেট ও কোলন ক্যান্সারের সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বেশি।

ওজন বৃদ্ধির সাথে সাথে হাঁটাচলা করতে সমস্যা হয়। হাঁটুর সন্ধিস্থল, কার্টিলেজ, লিগামেন্ট ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। আর্থ্রাইটিস, গেঁটে বাত এবং গাউট হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। অতিরিক্ত চর্বি থেকে পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়।

সব মিলিয়ে বলা যায়, অতিরিক্ত কম ওজন বা অতিরিক্ত বেশি ওজন- দুটোই সুস্থতার বিপরীত। নিজের আদর্শ ওজন নির্ণয় করুন, এবং আপনার অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ওজনকে আদর্শ অবস্থানে আনবার জন্য চেষ্টা করুন। কেবল সুন্দর থাকা মানেই ভালো থাকা নয়, সুস্থ ভাবে বেঁচে থাকাই সত্যিকারের ভালো থাকা।

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]

Friday, July 3, 2015

যে ৬টি সমস্যা হয় ঘুমের অভাবে!

যে ৬টি সমস্যা হয় ঘুমের অভাবে একজন সুস্থ মানুষের জন্য কমপক্ষে ৬ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। রাতে ছয় ঘণ্টার কম ঘুম হয় এমন মানুষদের এক-চতুর্থাংশ কার্ডিওভাসকুলার সমস্যায় ভোগেন। স্লিপজার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।


তাদের ধমনিতে রক্ত চলাচলে বাধা, দুর্বল বোধ করাসহ দুর্বল হার্টবিটের সমস্যা হতে পারে বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়। হার্ভার্ড মেডিক্যার স্কুলের গবেষকরা জানাচ্ছেন ঘুমের সমস্যায় শরীরে যে ৭ ধরনের প্রভাব পড়তে পারে তার বিষয়ে।

মস্তিষ্কঃ টানা তিন দিন ধরে দিনে ১৯ ঘণ্টা করে জেগে থাকলে মস্তিষ্কের কোষগুলো মরে যাওয়া শুরু করে। পশুদের ওপর করা এই গবেষণায় এমন ফলাফল পাওয়া গেলেও বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন মানুষের মস্তিষ্কের ক্ষেত্রেও তাই হবে। এ সমস্যায় আলঝেইমার এবং ডেমেনশিয়া হতে পারে এমন প্রোটিনকে পরিষ্কার করতে পারে না মস্তিষ্ক।

রিফ্লেক্সঃ টানা ২৪ ঘণ্টা নির্ঘুম কাটালে মস্তিষ্কের কগনিটিভ মোটরের দশা এমন হয় যেনো মানুষটি অ্যালকোহল খেয়েছেন। এ সময় মধ্যম ক্যাফেইনযুক্ত এক কাপ কফি খেয়ে ২০ মিনিট ঝিমিয়ে নিন। লগবোরোহ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গুরুত্বপূর্ণ গবেষণায় গাড়ি চালকদের এ সমস্যায় সাবধান থাকতে বলা হয়েছে।

পাকস্থলীঃ যারা অভ্যাসগতভাবে দিনে ৫০ ঘণ্টা ঘুমান তাদের পাকস্থলীতে লেপটিন হরমোনের পরিমাণ ১৫.৫ শতাংশ কমে যায়। এটি আপনাকে ভরপেট অনুভব করতে সহায়তা করে এবং ফ্যাট সঞ্চয়ের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। ইউনিভার্সিটি অব উইসকনসিনের গবেষণায় এসব তথ্য জানানো হয়।

কোমরঃ স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানান, যারা রাতে মাত্র ৫ ঘণ্টা ঘুমান তাদের বডি ম্যাস ইনডেক্স গড়ের চেয়ে ৩.৬ শতাংশ বেশি থাকে। তাদের মাঝে স্থূলতা দেখা দেয়। বিশেষ করে কোমরে চর্বি জমে যায়।

রক্তচাপঃ যারা ৬ ঘণ্টার কম ঘুমান তাদের সিসটোলিক বিপি ১৩২-এ উঠে যায়। এর স্বাভাবিক মাপ ১২০ এর কম। ঘুমের অভাবে কর্টিসল হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায় যাকে স্ট্রেস হরমোন বলা হয়।

অগ্ন্যাশয়ঃ রাতে গড়ে ৬ ঘণ্টা ঘুমের কারণে পুরুষদের ডায়াবেটিস দেখা দেওয়ার সম্ভবনা দ্বিগুণ বেড়ে যায়। ইয়েল ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]