Sunday, March 15, 2020

করোনা ভাইরাস (COVID-19) সম্পর্কিত সাধারন তথ্য

✅ করোনা ভাইরাস কী?
👉 করোনা ভাইরাস একটি জীবাণু যা মানুষের শরীরে জ্বর, কাশি, কোনো কোনো ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট (নিউমোনিয়া) তৈরী করে।
👉 বেশীরভাগ ক্ষেত্রে এই রোগ নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায়। শুধুমাত্র কিছু কিছু ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয় এবং হাসপাতালে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
👉 বিশেষ করে যারা বয়স্ক ও শারীরিকভাবে দূর্বল, তাঁদের ক্ষেত্রে এই রোগের প্রভাব মারাত্বক হতে দেখা যায়।
👉 এই রোগটি অতিরিক্ত সংক্রামক, সুতরাং খুব দ্রুত এটি বিস্তার লাভ করে। তবে যথাযথ প্রতিরোধম‚লক ব্যবস্থা নিলে, এর বিস্তার অনেকাংশে প্রতিরোধ করা সম্ভব।


✅ করোনা ভাইরাসজনিত সংক্রমণ কিভাবে ছড়ায়ঃ
👉 এই ভাইরাসটি মূলত মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়- আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশি, কফ-থুথুর মাধ্যমে ও
আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি সংস্পর্শে আসলে।

✅ রোগের লক্ষণসমূহঃ
👉 ভাইরাস শরীরে ঢোকার পরে সংক্রমনের লক্ষণ দেখা দিতে প্রায় ২-১৪ দিন সময় লাগে।
👉 বেশীরভাগ ক্ষেত্রে প্রথম লক্ষণ জ্বর।
👉 এছাড়া শুকনো কাশি হতে পারে।
👉 শ্বাসকষ্ট/ নিউমোনিয়া দেখা দিতে পারে।
👉 অন্যান্য অসুস্থতা (ডায়াবেটিস/ উচ্চ রক্তচাপ/ শ্বাসকষ্ট/ হৃদরোগ/ কিডনী রোগ/ ক্যান্সার ) থাকলে তা বিভিন্ন জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায়।

✅ কখন সন্দেহ করবেন আপনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন?
👉 আপনি যদি গত ১৪ দিনের মধ্যে-
- চীন বা অন্যান্য আক্রান্ত দেশসমূহে (যেখানে স্থানীয় সংক্রমণ আছে) ভ্রমণ করে থাকেন, অথবা
- কোভিড-১৯ আক্রান্ত কোনো ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে থাকেন,
এবং আপনার যদি-
- জ্বর (১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি)
- কাশি
- গলাব্যথা
- শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে দেরি না করে নিকটস্থ সরকারি হাসপাতালে যাবেন, অথবা আইইডিসিআর হটলাইনে যোগাযোগ করবেন।

✅ সংক্রমণ প্রতিরোধ ব্যবস্থাঃ
প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুই প্রকার:
১) ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ও
২) কাশির শিষ্টাচার

✬ ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতাঃ
👉 সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধোয়া অথবা হ্যান্ড ''স্যানিটাইজার" ব্যবহার করে হাত পরিস্কার করা।
👉 অপরিষ্কার হাত দিয়ে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ না করা।

✬ নিচের ধাপ অনুসরণ করে হাত ধুতে হবে -
👉 প্রথমে দুইহাত পানি দিয়ে ভিজিয়ে নিন
👉 এরপরে দুই হাতেই সাবান লাগিয়ে নিন
👉 একহাতের তালু দিয়ে অন্য হাতের তালু ঘষুন
👉 এক হাতের তালু দিয়ে অন্য হাতের উল্টো পীঠ এবং আঙ্গুলের ফাঁকে আঙ্গুল ঢুকিয়ে ঘষুন
👉 দুই তালু আঙ্গুলের ফাঁকে আঙ্গুল ঢুকিয়ে ঘষুন
👉 এক হাত দিয়ে অন্য হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলি ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ঘষুন
👉 ডান হাতের সব আঙ্গুল একসাথে অপর হাতের তালুতে ঘষুন
👉 এবার পরিষ্কার পানি দিয়ে হাত ধুয়ে একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা টিস্যু দিয়ে হাত মুছে ফেলুন

✬ কখন কখন হাত ধুতে হবে -
👉 নাক পরিষ্কার করা, হাঁচি বা কাশি দেয়ার পরে।
👉 অসুস্থ কাউকে সবো দেয়ার আগে ও পরে।
👉 খাবার তৈরির আগে ও পরে।
👉 খাবার খাওয়ার পূর্বে।
👉 প্রতিবার টয়লেট ব্যবহার করার পরে।
👉 হাতে দৃশ্যমান কোনো ময়লা থাকলে।
👉 ময়লা-আবর্জনা ধরার পরে।
👉 কোন প্রাণী হাত দিয়ে ধরলে বা প্রাণীর ময়লা পরিষ্কার করার পরে।

✬ কি দিয়ে হাত ধুতে হবে-
👉 সাবান-পানি হলো হাত ধোয়ার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায়
👉 হাতের কাছে সাবান না থাকলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত জীবাণুমুক্ত করা যাবে

 কাশির শিষ্টাচার
👉 হাঁচি বা কাশি দেয়ার সময় টিস্যু দিয়ে অথবা কনুই ভাঁজ করে নাক মুখ ঢেকে রাখুন।
👉 ব্যবহৃত টিস্যু ঢাকনাযুক্ত বিন এ ফেলুন।
👉 যেখানে সেখানে থুথু/কফ ফেলার অভ্যাস পরিহার করুন।
👉 সর্দি/কাশি বা জ্বর এ আক্রান্ত হলে ডিসপাজেবল মাস্ক পরিধান করুন ।
👉 ব্যবহৃত মাস্ক প্রতি ৮ ঘন্টা পরপর বা হাঁচি-কাশি দেবার পর মাস্ক ভিজে গেলে পরিবর্তন করুন।

✅ আপনার নিজের কোন লক্ষণ দেখা দিলে কি করবেন?
👉 জ্বর, হাঁচি-কাশি, মাথাব্যাথা হলে- আইইডিসিআর এ হটলাইনে যোগাযোগ করুন ও আপনার তথ্য অফিসে জানিয়ে দিন।
👉 পরিবারের অন্য সদস্যদের নিরাপত্তার সার্থে আপনি একা আলাদা একটি রুমে আলাদাভাবে অবস্থান করুন ও সবসময় মাস্ক পরিধান করুন।
👉 জরুরী কাজ ব্যতিত বাড়ীর বাইরে যাওয়া হতে বিরত থাকুন। জরুরী কাজে বাইরে গলেে মাস্ক পরিধান করুন।
👉 সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে অন্তত ১ মিটার (৩ ফিট) দূরত্ব বজায় রাখুন।
👉 ব্যবহার করা কাপড়চোপড় ভাল করে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং আসবাবপত্র জীবাণুনাশক দিয়ে পরিস্কার করুন।

✅ আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসলে কি করবেন?
👉 সংস্পর্শে আসার দিন থেকে ১৪ দিন পর্যন্ত আলাদা একটি কক্ষে অবস্থান করুন ও সবসময় মাস্ক পরিধান করুন।
👉 জরুরী কাজ ব্যতিত বাড়ীর বাইরে যাওয়া হতে বিরত থাকুন, জরুরী কাজে বাইরে গলে মাস্ক পরিধান করুন।
👉 সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে অন্তত ১ মিটার (৩ ফিট) দূরত্ব বজায় রাখুন।
👉 এই ১৪ দিনের মধ্যে লক্ষন দেখা দিলে আইইডিসিআর এ হটলাইনে যোগাযোগ করুন ও আপনার অফিসে জানিয়ে দিন।
👉 ১৪ দিনের মধ্যে লক্ষণ দেখা না দিলে স্বাভাবিক জীবন যাপনে ফেরত যেতে পারবেন।
👉 ব্যবহার করা কাপড়চোপড় ভাল করে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং আসবাবপত্র জীবাণুনাশক দিয়ে পরিস্কার করুন।

✅ অন্যান্য মাঠ কর্মীদের করণীয় -
👉 কর্মস্থলে মানুষের ভিড় এড়িয়ে চলুন।
👉 প্রত্যেক সেবাগ্রহনকারীর সাথে ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা ও কাশি শিষ্টাচার নিয়ে কথা বলুন।
👉 হাঁচি কাশি দেয়ার সময় টিস্যু দিয়ে বা বাহুর ভাঁজে নাক-মুখ ঢেকে রাখুন, ব্যবহার করা টিস্যু কোন ঢাকনা যুক্ত পাত্রে ফেলে দিন এবং হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
👉 হাঁচি-কাশি বা জ্বর আছে এমন ব্যক্তিদের থেকে অন্তত ১ মিটার (৩ ফিট) দূরত্ব বজায় রাখুন।
👉 অপরিষ্কার হাতে চোখ-নাক-মুখ স্পর্শ করবেন না।
👉 টাকা/ পয়সা হাত দিয়ে ধরার পরে সাবান-পানি দিয়ে বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত পরিষ্কার করে ফেলুন।
👉 হাঁচি-কাশির সময় পোশাকে কিছু লাগলে বাসায় ফিরে তা অবশ্যই ভাল করে ধুয়ে ফেলুন।

✅ অফিসের নিয়ম কানুনঃ
👉 অফিসে ঢোকার মূল প্রবেশপথে হাত ধোয়ার জন্য ’হ্যান্ড স্যানিটাইজেশন ষ্টেশন স্থাপন করতে হবে।
👉 জীবাণুনাশক দিয়ে প্রতিদিন ডেস্ক, কম্পিউটার, টেলিফোন, দরজার হাতল, সিঁড়ির রেলিং এবং খাবারের জায়গা পরিস্কার করুন।
👉 কারো সাথে হাত মিলানো বা কোলাকুলি করা থেকে বিরত থাকুন।
👉 মিটিং রুম ও কমন স্পেসে, সহজে দৃষ্টিগোচর হয় এমন স্থানে হ্যান্ড স্যানিটাইজিং ষ্টেশন স্থাপন করুন।
👉 সর্দি/কাশি বা জ্বর এ আক্রান্ত হলে ডিসপাজেবল মাস্ক পরিধান করুন, অন্যান্য কর্মীদের থেকে কমপেক্ষে এক মিটার দুরত্ব বজায় রেখে চলুন এবং ও আইইডিসিআর এ হটলাইনে যোগাযোগ করুন।
👉 টাকা-পয়সা ধরার পর হাত সাবান-পানি অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে পরিষ্কার করুন।

✅ গাড়িতে করণীয়ঃ
👉 গ্যারেজ থেকে গাড়ি বের করার পূর্বে ও প্রতি ট্রিপের পর ড্রাইভিং হুইল, গিয়ার, ড্যাশবোর্ড, গাড়ির হাতল, কাঁচ এবং যেসব জায়গায় যাত্রী বসা বা উঠা-নামার সময় হাত দিয়ে স্পর্শ করা হয়, সেসকল স্থান অফিস থেকে সরবরাহকৃত জীবাণুনাশক দিয়ে পরিস্কার করুন।
👉 গাড়ি চালনার সময়ে হাঁচি বা কাশি আসলে টিস্যু বা হাতের কনুই এর ভাঁজ ব্যবহার করুন।
👉 এসি গাড়ির চালকগণ বিশেষ সাবধানতা অবলম্বন করুন। কারণ বদ্ধ জায়গায় হাঁচি বা কাশি থেকে জীবাণু ছড়ানোর ঝুঁকি বেশি থাকে।
👉 গাড়িতে পর্যাপ্ত টিস্যু বক্স রাখুন এবং যাত্রীদের হাতের নাগালে রাখুন।

✅ বাড়িতে করণীয়ঃ
👉 বাইরে থেকে ফিরে সাবান দিয়ে হাত পরিষ্কার করুন।
👉 খাবার প্রস্তুত করার পুর্বে হাত ও কাঁচা খাবার ভাল করে ধুয়ে নিন।
👉 মাছ-মাংশ-ডিম ভাল করে রান্না করুন।
👉 অপ্রয়োজনে পশু-পাখি ধরবেন না, ধরলে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন।
👉 অসুস্থ ব্যক্তির পরিচর্যার আগে ও পরে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।

✅ যারা রান্নার কাজে জড়তি তাদরে করণীয়ঃ
👉 খাবার প্রস্তুত করার পুর্বে এবং পরিবেশনের আগে হাত সাবান দিয়ে ধুয়ে নিন।
👉 কাঁচা খাবার (শাক- সব্জি, ফল-মূল, মাছ-মাংশ) ভাল করে ধুয়ে নিন।
👉 মাছ-মাংশ-ডিম ভাল করে (সিদ্ধ) রান্না করুন । আধা-সিদ্ধ খাবার খাওয়া যাবে না।
👉 কোন প্রাণীর শ্লেষ্মা বা মল হাতে লাগলে দ্রুত সাবান পানি দিয়ে হাত পরিস্কার করুন।
👉 খাবার প্রস্তুত করার সময় উচ্ছিষ্ট জিনিস খোলা জায়গায় ফেলবেন না, ঢাকনাবদ্ধ পাত্রে উচ্ছিষ্ট রাখুন ও পরে ময়লা ফেলার নির্ধারিত স্থানে ফেলুন। খেয়াল রাখবেন বিড়াল, কুকুর বা কাক যেন ময়লা না ছিটায়, রান্নাঘর ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
👉 রান্না বা খাবার পরিবেশনের সময়ে হাঁচি বা কাশি না দেয়ার চেষ্টা করুন, প্রয়োজনবোধে মাস্ক ব্যবহার করুন

✅  কোভিড-১৯ এর কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা রয়েছে কি?
👉 আক্রান্ত ব্যক্তিদের উপসর্গ উপশমের জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা এবং গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য পর্যাপ্ত সহায়ক স্বাস্থ্যসেবা (সাপোর্টিভ কেয়ার) দিতে হবে।
👉 এখনও পর্যন্ত কোভিড-১৯ এর চিকিৎসা বা প্রতিরোধে কার্যকরী নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ নেই।
👉 সুনির্দিষ্ট চিকিৎসা বা ব্যবস্থা পরীক্ষাধীন, যা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে।
👉  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহ এ সংক্রান্ত গবেষণা ত্বরান্বিত করার জন্য সহযোগিতা করছে এবং প্রাথমিকভাবে চিকিৎসার একটি গাইডলাইন দিয়েছে।

 অ্যান্টিবায়োটিক কি কোভিড-১৯ এর চিকিৎসা বা প্রতিরোধে কার্যকরী?
👉 অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাসের বিরুদ্ধে নয়, ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকরী।
👉 নোভেল করোনাভাইরাস এক ধরনের ভাইরাস বিধায় এর চিকিৎসা বা প্রতিরোধে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার করা উচিত নয়।
👉 তবে, যদি কেউ কোভিড-১৯ দিয়ে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যাকটেরিয়া থেকে সহ-সংক্রমণের জন্য (co-infection) অ্যান্টিবায়োটিক পেতে পারেন।

✅ কোয়ারান্টাইন কী? আইসোলেশন কী? কোয়ারান্টাইন ও আইসোলেশন – এর মধ্যে পার্থক্য কী?
👉 কোয়ারান্টাইনঃ কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে সেই সকল সুস্থ ব্যক্তিদের, যারা কোনো সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছে, অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়, তাদের গতিবিধি নয়ন্ত্রণ করা হয় এবং ঐ সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয় কি না তা পর্যবেক্ষণ করা হয়।
👉 আইসোলেশনঃ আইসোলেশন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তিদের, অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়।

👉 পার্থক্যঃ
√ কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছে এমন সুস্থ ব্যক্তিদের আলাদা রাখা হয় ও তাদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা হয় আইসোলেশন–এর মাধ্যমে সংক্রামক রোগে আক্রান্ত অসুস্থ ব্যক্তিদের আলাদা রাখা হয়।
√ কোয়ারান্টাইন–এর মাধ্যমে পর্যবেক্ষণাধীন সুস্থ ব্যক্তিবর্গ ঐ নির্দিষ্ট সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হয় কি না তা দেখা হয়আইসোলেশন–এর মাধ্যমে অসুস্থ ব্যক্তি হতে যেন সুস্থ ব্যক্তিরা আক্রান্ত না হয় এ জন্য অসুস্থ ব্যক্তিদের অন্য সুস্থ ব্যক্তিদের থেকে আলাদা রাখা হয়।

                           আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।

0 comments:

Post a Comment