তীব্র গরমে প্রতিটি মানুষের ঘাম হয়। কিন্ত ঘাম যদি হয় স্বাভাবিকের চাইতে বেশি তাহলে তো দুশ্চিন্তা হতে পারে। অনেকে আবার ঘাম নিয়ে দুশ্চিন্তা করে করে আরো বেশি ঘেমে যান।
দুশ্চিন্তা না করে সামান্য কিছু টিপস মেনে চললে ঘাম থেকে মুক্তি পাবেন সহজেঃ
✬ বেশি বেশি দই খান। দইয়ে থাকা ল্যাকটোজ খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে, একই সঙ্গে গরমে শরীর সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
✬ ডাবের পানিতে রয়েছে পটাশিয়াম। গরমে ডাবের পানি খেলে শরীর সতেজ ও সজীব থাকে।
✬ খুব বেশি ঘাম হলে লেবুর রস দিয়ে শরবত বানিয়ে খান। এছাড়া অল্প লিকার দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন।
✬ শারিরীক দুর্বলতা থেকে ঘাম বেশি হতে পারে। শাকসবজি, ফলমূল, পানি, ভিটামিন ও অ্যান্টি-
অক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার বেশি বেশি করে খান।
✬ তেল মসলা ও ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কম খাবেন।
✬ বার বার পানি দিয়ে ভালোমতো হাত, মুখ ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুইবার গোসল করুন।
✬ সুতি আরামদায়ক হালকা রঙের পোশাক পরুন।
✬ চায়ের মধ্যকার টনিক এসিড প্রাকৃতিক ঘাম বিরোধী ওষুধ হিসেবে কাজ করে। ২লিটার পানিতে ৪টি চায়ের প্যাকেট ভিজিয়ে রেখে ১০ থেকে ১৫ মিনিট হাত-পা ভিজিয়ে রাখুন। এতে ঘাম কম হবে।
✬ বাসার বাইরে গেলে ছাতা ব্যবহার করুন!
[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]
দুশ্চিন্তা না করে সামান্য কিছু টিপস মেনে চললে ঘাম থেকে মুক্তি পাবেন সহজেঃ
✬ বেশি বেশি দই খান। দইয়ে থাকা ল্যাকটোজ খাবার তাড়াতাড়ি হজম করতে সাহায্য করে, একই সঙ্গে গরমে শরীর সতেজ রাখতে সাহায্য করে।
✬ ডাবের পানিতে রয়েছে পটাশিয়াম। গরমে ডাবের পানি খেলে শরীর সতেজ ও সজীব থাকে।
✬ খুব বেশি ঘাম হলে লেবুর রস দিয়ে শরবত বানিয়ে খান। এছাড়া অল্প লিকার দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন।
✬ শারিরীক দুর্বলতা থেকে ঘাম বেশি হতে পারে। শাকসবজি, ফলমূল, পানি, ভিটামিন ও অ্যান্টি-
অক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার বেশি বেশি করে খান।
✬ তেল মসলা ও ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার কম খাবেন।
✬ বার বার পানি দিয়ে ভালোমতো হাত, মুখ ধুয়ে ফেলুন। দিনে দুইবার গোসল করুন।
✬ সুতি আরামদায়ক হালকা রঙের পোশাক পরুন।
✬ চায়ের মধ্যকার টনিক এসিড প্রাকৃতিক ঘাম বিরোধী ওষুধ হিসেবে কাজ করে। ২লিটার পানিতে ৪টি চায়ের প্যাকেট ভিজিয়ে রেখে ১০ থেকে ১৫ মিনিট হাত-পা ভিজিয়ে রাখুন। এতে ঘাম কম হবে।
✬ বাসার বাইরে গেলে ছাতা ব্যবহার করুন!
[আপনাদের সুখী জীবন আমাদের কাম্য। ধন্যবাদ।]
0 comments:
Post a Comment